পাতা:রংপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (সপ্তম ভাগ).pdf/২৮

সন ১৩১৯, ১ম সংখ্যা ] °|१ङ्गङ দ্বায়া উপহিত বহ্মেরই নাম ঈশ্ববি। বিশুদ্ধ সাৰাংশ বিশুদ্ধ স্বর্ণের মত এক ভিন্ন দুই DBDBD S KEDS DBS SDD S S BDBD0S BDBD S DDD DB DBDBS DBBS DBBB DDDDS S0 DBDBDB দ্বারা মলিনীকৃত সত্ৰাংশ। স্বর্ণালঙ্কারে যেমন রৌপ্য ও তামের খাদ থাকিলেও স্বর্ণের ভাগেরই মাত্রা বেশী থাকে, কিন্তু স্বর্ণের মাত্রা-প্ৰাধান্য রক্ষা করিয়া ও খাদের পরিমাণ ভেদে মিশ্রিত স্বর্ণ বহু প্রকারের হইয়া থাকে, সেই রূপ আবিদ্যাতে সত্ত্বের প্রাধান্য সৰ্ব্বদাই থাকিবে বটে, কিন্তু এই প্ৰাধান্য সত্ত্বে ও রজঃ ও তমঃ এতদুভয়ের মাত্রার নুনাধিক্য বশত: অবিদ্যা অসংখ্য প্রকার হইতে পারে। তাই অবিদ্যোপহিত বহ্ম আত্মা জীব ও অসংখ্য। সুতরাং আমরা দেখিতে পাইলাম, সত্ব প্রধান প্রকৃতি হইতে দ্বিবিধ বস্তুর সৃষ্টি হইল, যথা-ঈশ্বর ও জীব, আবার ঈশ্বর তামো প্ৰধান প্ৰকৃতি হইতে জীবের ভোগের নিমি স্ত্ৰ পাচটি বস্তুর সৃষ্টি করিলেন । ইহারাই পঞ্চভুত অর্থাৎ ব্যোম, মরু ২, তেজঃ, অপ, ক্ষিতি । আবার এই পঞ্চভূতের মধ্যে ও সৃষ্টির ক্ৰমবিকাশ আছে। পঞ্চভূতের মধ্যে সর্বপ্রথম সৃষ্ট হইল ব্যোম । আবার বোমের একাংশ হইতে জন্মিল মরু ২ । সেইরূপ মারতের একাংশ হইতে তেজঃ, তেজের একাংশ হইতে আপ এবং অপের একাংশ হইতে ক্ষিতির জন্ম হইয়াছে। আমরা পঞ্চ - ভূতের উপাদানকে তামো প্ৰধান প্ৰকৃতি বলিয়াছি। উহার অর্থ এই যে, এই উপাদানে তমের DDDBD DBDBBD DBDSDD BDDED DBBB DBB BDBDBBBDK BDBDSDD BBDB DBSDL tBD DBDD S সুতরাং পঞ্চভূতের প্রত্যেকটিতেই যেমন প্রচুর পরিমাণে তামসিক অংশ আছে, তেমনই কিছু কিছু করিয়া রাজসিক ও সাত্বিক অংশও আছে। পঞ্চভুতান্তর্গত সাত্বিক অংশ হইতে পৃথক পৃথক ভাবে পঞ্চ জ্ঞানেন্দ্ৰিয়ের জন্ম হইয়াছে, অর্থাৎ ব্যোম হইতে শ্রোল, মরুং হইতে ত্বক, তেজ হইতে চক্ষু, অপ হইতে রসনা এবং ক্ষিতি হইতে নাসিকার জন্ম। আবার পৃথক পৃথক ভাবে ইহাদিগেরই রাজসিক অংশ হইতে যথাক্রমে বাক, পাণি, পাদ, পায়ু ও উপস্থ এই পঞ্চ কৰ্ম্মেন্দ্ৰিয়ের জন্ম হইয়াছে। আমরা পূর্বেই উল্লেখ করিয়াছি, কি জ্ঞানেন্দ্ৰিয় কি কৰ্ম্মেন্দ্ৰিয় উহাদের কোনটিই দেহের অংশবিশেষ Matter নহে। উহারা প্ৰত্যেকেই অতীন্দ্ৰিয় এক একটি শক্তি মাত্র । চক্ষুরিন্দ্ৰিয় শব্দের অর্থ দর্শন ক্ষমতা মস্তকের স্থান বিশেষে অবস্থিত, মাংস মেদ ও মায়ুর সমষ্টি বিশেষ, উহার প্রতিপাদ্য অর্থ দেখিবার ক্ষমতা। সেইরূপ বাগিন্দ্ৰিয় ও মুখগহবর, কণ্ঠ, নালী বা দেহের অংশবিশেষ নহে, বলিবার ক্ষমতাই উহার প্রতিপাদ্য অর্থ। অন্যান্য জ্ঞানেন্দ্ৰিয় ও কৰ্ম্মেন্দ্ৰিয়ের সম্বন্ধেও এই কথা। তারপর পঞ্চভূতের সমবেত সত্বাংশ হইতে অন্তঃকরণের জন্ম। এক অন্তঃকরণই কাৰ্য্যের প্রকারভেদ বশত: মনঃ, বুদ্ধি, অহঙ্কার ও চিন্ত এই নাম চতুষ্টয়ে অভিহিত হইয়া থাকে। অন্তঃকরণ যখন কোন ও বিষয় অবলম্বন করিয়া তাহার তত্ত্বানুসন্ধান করিতে প্ৰবৃত্ত হয়, কিন্তু প্ৰকৃত তত্বে পৌছিবার পূর্বে কিয়াংকাল সন্দেহদোলায় দুলিতে থাকে, তাদৃশ অবস্থায় অন্তঃকরণের নাম মনঃ । আর যখন প্রকৃত তত্ত্ব অধিগত করিয়া DBD BBDDBDB BBuBD DS DB BBD DD D DD DDD DBDD DBSS KDS DBDDBDDD0 ES guuB DD uBD DDS DDD DDD DDD DDDYBL0D BD DDD DBD BDBDB0D0