পাতা:রংপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (সপ্তম ভাগ).pdf/৩১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 রঙ্গপুর-সাহিত্য-পরিষদের 이 ১ । গত অধিবেশনের কাৰ্য্য বিবরণ যথারীতি গৃহীত ও স্বাক্ষরিত হইল ২ । এই অধিবেশনে কোনও নূতন সদস্য নির্বাচিত হয় নাই । ৩। নিম্নলিখিত প্ৰাচীন পুথি ধন্যবাদ পুরঃসর সভার গ্রন্থাগারে উপহাররূপে গৃহীত হইল প্ৰাচীন পুথির নাম ऐ2°ांशांद्र-उांद्र नांभ @छ् भव्ष्द्र° শ্ৰীলক্ষ্মীনারায়ণ রায় শ্ৰীযুক্ত বিরাজাকান্ত ঘোষ বি, এ মহাশয়ের রচিত “নারায়ণদেব ও পদ্মাপুরাণ” সম্বন্ধে আলোচনা প্ৰবন্ধ শ্ৰীযুক্ত সম্পাদক মহাশয় পাঠ করিলেন। এই প্ৰৱন্ধ পাঠের পূর্বে শ্ৰীযুক্ত সতীশচন্দ্ৰ চক্ৰবৰ্ত্তী মহাশয়ের রচিত রঙ্গপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা ; ৬ষ্ঠ ভাগ ২য় সংখ্যায় প্ৰকাশিত “নারায়ণ দেব ও পদ্মাপুরাণ” প্ৰবন্ধের সারাংশ পঠিত হইয়াছিল প্ৰবন্ধ সম্বন্ধে মতামত আহুত হইলে শ্ৰীযুক্ত হৃদয়নাথ তর্করত্ন মহাশয় বলিলেন—“বোর গ্রাম শ্ৰীহট্টের অন্তৰ্গত ছিল। পরে শ্ৰীহট্ট হইতে ময়মনসিংহে পরিবৰ্ত্তিত হয়। শ্ৰীহট্ট ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে ব্যবহৃত বহু শব্দের সাদৃশ্য ইহাতে পরিদৃষ্ট হয় । নারায়ণ দেব প্রথমতঃ শ্ৰীহট্ট বাসী ছিলেন। পরে ময়মনসিংহে আইসেন। কবি বল্লভ ও মারায়ণ দেব পৃথক ব্যক্তি । উভয়ে মিলিয়া এই পদ্মাপুরাণ প্ৰবন্ধ রচনা করিয়াছেন বলিয়াই মনে হয় । শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্রনাথ সেন মহোদয় বলিলেন যে, সতীশ বাবুর বাসস্থান ও কেদার বাবুর KELSDD DBDS DB SKDDSYDYB BBBY BB BDDDDS S সভাপতি মহাশয় নিম্নলিখিত গল্পের দ্বারা নিজ বক্তব্য প্ৰকাশ করিলেনইংরাজাধিকারের কিছু পরে ইংরাজ কর্তৃক যখন বিচার আদালত প্ৰতিষ্ঠিত হইয়াছিল সেই সময়ে ইংরাজীনবিশের সংখ্যা অতি অল্প ছিল। তখন শিক্ষিত বলিলে ব্রাহ্মণ পণ্ডিত সম্প্রদায়কেই বুঝাইত। তাৎকালিক প্রধান প্রধান ইংরেজ রাজপুরুষ ব্রাহ্মণ পণ্ডিতকে যথেষ্ট সন্মান করিতেন। ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিত শ্রেণীর মধ্য হইতে সদর আলা৷ ( সব জজ ) সদর আমিন ( মুন্সেফ) ও ডেপুটী ম্যাজিষ্ট্রেটু মনোনীত করিয়া লইতেন। অবশ্য সেই মনোনীত পণ্ডিতগণই যে চাকুরী স্বীকার করিতেন এমন নহে, এজন্য ইংরাজ রাজপুরুষদিগকে বেগ পাইতে হইত। নানা প্ৰলোভনে ভুলাইয়া কোন কোন পণ্ডিতকে তাহারা গ্ৰহণ করিতে পারিতেন। সেই গৃহীত পণ্ডিতগণ সৰ্ব্বদা শাস্ত্ৰ চিন্তায় নিমগ্ন থাকিতেন। বিচারাসনে উপবিষ্ট হইয়াও সেই সরল প্রকৃতির পণ্ডিতগণ বিচারকার্য্যে তাদৃশ দক্ষতা দেখাইতে পারেন নাই। বাদী প্ৰতিবাদীর আবেদন, প্ৰতিবাদ ও উভয় পক্ষের সাক্ষীর জবানবন্দী শুনিয়া কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ় হইয়া পড়িতেন। কাহার কথা বিশ্বাস করিবেন, কাহার কথা অবিশ্বাস করিবেন তাহা স্থির করিতে পারিতেন না। তাহাদিগের কর্ণধার ছিলেন, সে কালের চতুর *বিষয়ী সেরেস্তাদার। সেরেস্তাদার যেরূপ বুঝাইতেন। কাৰ্য্যেও তাহাই হইত। আলিপুরের নিকটবর্তী অবকপুর গ্রামনিবাসী জগন্নাথ পণ্ডিত নামধেয় কোন পণ্ডিত্ব রদপুরের সবজিলের