পাতা:রংপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (সপ্তম ভাগ).pdf/৩১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ঞ* রঙ্গপুর-সাহিত্যঞশগরিষদের অষ্টম ঘর্ষের কাৰ্য্য-বিবরণ।

  • *लबंखछ-‘ड: ! উহারা নাছোড়ৰান্দা, সাক্ষীনা দিয়া ছাড়িবে না ! পড় ।”

‘গঙ্গা উভয়পক্ষের সাক্ষীর জবানবন্দী পাঠ করিলেন । সবজজ হতভম্ব ; কি করিবেন। স্থির করিতে পারেন না। অবশেষে কর্ণধার গঙ্গাগোবিন্দের শরণাপন্ন হইলেন-“ গঙ্গা ! কি বল কি বল ?” অবশেষে গঙ্গাগোবিন্দ যে পথে চালাইলেন সব জজ সেই পথেই চলিলেন । আজ আমার সেই জগন্নাথ পণ্ডিতের দশা ঘটিয়াছে। শ্ৰীযুক্ত সতীশচন্দ্ৰ চক্ৰবৰ্ত্তীর লিখিত ‘নারায়ণ দেব ও পদ্মাপুরাণ প্ৰবন্ধ শ্রবণ করিয়া প্রথমতঃ মনে করিয়াছিলাম, সতীশবাবু যাহা লিখিয়াছেন তাহাই সত্য । ইহার উপরে আর কথা নাই। আবার যখন ডেপুটী ম্যাজিষ্ট্রেট শ্ৰীযুক্ত বিরাজাকান্ত ঘোষ লিখিত তাহার প্রতিবাদ শ্রবণ করিলাম তখন আবার সেই দিকেই হেলিয়া পড়িলাম । কোন দিকে ডি ক্ৰী ডিসমিস দিব তা কিছুই স্থিবি BBSDS S KLBBSBDBDT KSS K iDS SKKEKB BSEBBBB KDDDBBDB TOBDD BBtBB আমার কর্ণধারের ও অভাব । তবে আশা আছে, কেবল বর্ণনা ও জবাব মাত্ৰ শুনিলাম । ইহার জবাবত জবাব আছে, অৰ্দ্ধ জবাব আছে, ততদূর পর্য্যন্ত গেলে যদি গঙ্গাগোবিন্দের দরকার হয় তখন দেখা যাইবে । এখন আমি কিছুই বলিতে পারিতেছি না। আমি বুদ্ধ, লেখকদ্বয়ের নিকটে বিনীতভাবে বলিতে পারি যে, তাহারা তথ্য নির্ণয়ের জন্য যথামতি তর্কোদ্ভাবন করুন, তদার প্রতিপক্ষের মত খণ্ড খণ্ড করুন, উত্তম কথা । কিন্তু প্ৰতিপক্ষকে আক্রমণের ভাষায় আক্ৰমণ করা কোন প্রকারেই সঙ্গত নয় ।” শ্ৰীযুক্ত মহামান্য বড়লাট বাহাদুর ও বঙ্গীয় গভর্ণরের নিকট হইতে এ সভা হইতে প্রেরিত টেলিগ্রামের উত্তরে প্রাপ্ত টেলিগ্রাম পঠিত হইল । অতঃপর সভাপতি মহাশয়কে ধন্যবাদ প্রদানের পর রাত্ৰি ৭|| ঘটিকার সময় সভার কার্য্য শেষ হইল । শ্ৰীসুরেন্দ্ৰচন্দ্র রায়চৌধুরী শ্ৰীঅবনীচন্দ্ৰ চট্টোপাধ্যায় সম্পাদক । সভাপতি ।