পাতা:রংপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (সপ্তম ভাগ).pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রঙ্গপুর-সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকা ما *) সাকার, সুতরাং সেই তৈজস সাকার পদার্গের ছিদপথে বহিনির্গমন অসম্ভব নহে, তবে মনের এই রূপ পরিণতি আমাদের স্তু নদর্শনেন্দ্ৰিয়ের বিষয় নহে, ফলতঃ মনের ক্রিয়াতেই আত্মার ও ইন্দিয়ের কার্য্যকারিতা, মনো বলেই মান্তাষ বলীয়ান, মনের অলৌকিক শক্তিতেই মানুষ যা পতীয় অলৌকিক কাৰ্য্য সম্পাদনে সমর্থ, কিন্তু দর্পণের ন্যায় স্বচ্ছ এই অন্তঃকরণে S SLDB ttBDB KDBD DBBLCBBDS 00DD Dt BDBD DtBD D DD BBDD DLDDD হয়, মন জন্মকালে বা অন্য সময়ে যোগদ্বায়া রজো বা তমোগুণে অভিভূত না হইলে ইহ জন্মে পূৰ্ব্ব কৰ্ম্মবিশিষ্ট অস্তঃ কারণে গীত জন্মের বিষয় উদিত হইতে থাকে, ঐ প্রকার লোককে পণ্ডিতগণ জাতিস্মর বা শুদ্ধসত্ত্ব বলিয়া থাকেন, মহর্ষি চরক বলিয়াছেন, “যদা তৃ তেনৈব শুদ্ধেন । সংযুজাতে তদা জাতেরতিক্রান্তায় অপি স্মরতি স্মার্ক্সং হি জ্ঞানং আত্মনঃ তস্যৈব মনসোনুবন্ধাদানুবৰ্ত্ততে, যস্যানুবৃত্ত্বিং পুরস্ক তথ্য পুরুষো জাতিস্মার ইতু্যচ্যতে ইতি ।” যেরূপ মলিন দর্পণে – প্ৰতিবিম্বন হয় না, তদ্রপ তামোজালাবৃত প্ৰাক্তন কৰ্ম্মবৎ অন্তঃকরণে পূৰ্ব্ব কন্মের বিষ{ পরিস্ফুরিত হয় না । কিন্তু তমোজাল ঘনীভূত না হইলে তরল মেঘাবৃত চন্দ্ৰকিরণের ন্যায় মনে প্রাক্তন কৰ্ম্ম সংস্কার নুনাধিক ফুরিত হইয়া থাকে, এই জন্যই পণ্ডিতগণ বলেন, “জন্ম জন্ম যদভ্যস্তং দানমধ্যয়নং তপ: তেনৈবা ভ্যাসযোগেন তচ্চৈ বাভ্যস্ততে পুনঃ ৷” অর্থাৎ পূৰ্পৰ পূৰ্ব্ব জন্মে যেরূপ দান অধ্যয়ন ও তপশ্চৰ্য্যার অভ্যাস করা গিয়াছে, জীব সেই পূৰ্ব্বাভ্যাসের যোগ অর্থাৎ অনুবৃত্তিহেতু ইহ জন্মেও পুনঃ তত্ত্বৎ বিষয় iDiDD DBBD KB BDBDD BDB BD BDB BB0 BDD KDD DS SDBg S DBDBDD BBg বলেন, “পূৰ্ব্বজন্মার্জিত বিষ্ঠা” ইত্যাদি। পূৰ্ব্বজন্মে জীবে যে মন নিহিত থাকে, পরজন্মে ৩ৎসঙ্গে, সেই মন পুনরাগ ত হইয়া থাকে, আমাদের পুৰ্ব্বজন্মে যে মন ছিল ইহ জন্মে ও তাহাই আছে, পর জন্মে ও তাঁহাই থাকিবে, তবে কৰ্ম্মানুসারে উহা ক্ৰমশঃ অমল বা সমল হইয়া উন্নত বা অসুন্নত যোনিগমনের কারণ হইয়া থাকে মাত্ৰ, জীবের সহিত মনের এই नभ या ब्र नश्क 6भाभ *if ४ शुभों । আমরা এ পর্যন্ত জন্ম ক্ৰম সম্বন্ধে যে সমস্ত আলোচনা করিলাম, তন্মধ্যে মায়া, আবিস্কা বা জীবা স্মার কোনও সন্ধান পাওয়া গেল না, কেহ বলেন, মায়া অবিদ্যা বা জীবাত্মা বলিয়া কোন স্বতন্ত্র পদার্থ নাই, তবে উহা পরমাত্মার প্রতিভাস মাত্র, যেমন দর্পণে মুখ দেখিলে মুখ প্ৰতিবিম্বিত হয় ; বস্তুতঃ ঐ দৰ্পণাস্থ মুখ দৰ্পণ ভিন্ন কোন পদার্থই নতে, যেমন জলে প্ৰতিবিম্বিত সনক্ষত্র চন্দ্রের অনুসন্ধান করিলে চন্দ্র ও নক্ষত্রের অভাব পরিলক্ষিত হয়, অথচ জলে চন্দ্র ও নক্ষত্রের উপলব্ধি জন্মে, তদ্রুপ দেহে জীবাত্মা বলিয়া পৃথক কোম ও পদার্থ নাই, কিন্তু পরমাত্মা ভিন্ন অন্য একটি স্বতন্ত্র পদার্থের আপাততঃ উপলব্ধি জন্মে। ঐ পরমাত্মার প্রতিবিম্বমূলক অমূলক উপলব্ধিই জীবাত্মা বলিয়া BiB DDSDBB BD BBD DDL G DBBBDBS DBBBD DLD DtD DDDD LDDDBDBu DDBD