পাতা:রক্তকরবী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Σ (Ζ Ψ2 - - - - - - - - - - খুলে বল, হরি, হরি ! তোমাদের বোঝা সব হাল্কা হয়ে যাক। হরিনাম আদাবস্তে VI একটু শান্তিমন্ত্র দেবেন। ভারি দরকার। গোসাই এই এদের কথা বলচ ? এরা ত মাটি বললেই হয়। ধৈৰ্য্যে স্বয়ং ধরণী । এরা স্থির হয়ে যখন সবই সহ্য করে তখনি আমাদের ঐশ্বৰ্য্য বল উন্নতি বল যা কিছু! কুৰ্ম্ম অবতারের মত এরা বোঝাকেই বড় করে নিজেকে তার নীচে চাপা দিয়েচে । কি সুন্দর । বাবা সাতচল্লিশ ফ, একবার ভেবে দেখ যে মুখে নামকীৰ্ত্তন করি সেই মুখে অন্ন জোগাও তোমরা ; শরীর পবিত্র হল যে নামাবলীখানা গায়ে দিয়ে, মাথার ঘাম পায়ে ফেলে সেখানা তোমরাই বানিয়েচ। এ কি কম কথা ! আশীৰ্ব্বাদ করি, সৰ্ব্বদা অবিচলিত থাকো, আর ঠাকুরের দয়াও তোমাদের পরে অবিচলিত থাক! বাবা, একবার কণ্ঠ খুলে বল, হরি, হরি ! তোমাদের সব বোঝা হাল্কা হয়ে যাক ! হরিনাম আদাবস্তে 6: পূর্বানুগ। নিম্নোক্ত পরিবর্তন লক্ষণীয় : (i) ধৈৰ্য্যে স্বয়ং > আহা ধৈৰ্য্যে স্বয়ং (ii) এরা স্থির হয়ে যখন সবই সহ্য করে তখনি আমাদের > এরা যতক্ষণ স্থির হয়ে সবই সহ্য করে ততক্ষণ আমাদের (iii) বাবা সাতচল্লিশ ফ > বাবা ৪৭ফ পূর্বানুগ। \ט 이 পূর্বানুগ। (i) যে নামাবলীখানা > যে-নামাবলীখানা (ii) ফেলে > ফেলে’ পূর্বানুগ। নীচের পরিবর্তন লক্ষণীয় : (i) এই এদের কথা বলচ ? এরা ত মাটি ... চাপা দিয়েচে । > এই এদের কথা বলচ ? আহা, স্বয়ং কৃষ্ম অবতার এরা, বোঝার নীচে নিজেকে চাপা দিয়েচে বলেই সংসার টিকে আছে। –এর পরবর্তী অংশ যথাযথ । Ե ఏ একটু শান্তি মন্ত্র দেবেন– ভারি দরকার !