পাতা:রক্ত-লেখা - নিত্যানন্দ কর্ম্মকার.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহামায়। জননী গো,— দিয়েছ যে মহাদান জনমের পুণ্যপাত্র ভরি ( মরণের ) অন্ধতম গর্ভ হতে অালোকের রেণুরে অণকড়ি অতীতেরে দীর্ণ করি কৰ্ম্মফলে সাকণর করিয়), তারি ভার বহিতে পারি ল। । সারা পথটা ধরিয়৷ চলে মোর সাথে সাথে অসমথ কত দ।ম ব্যথ}, কত লজ্জা, কত ভয়, পুঞ্জীভূত কত স্মৃতি কথা দুৰ্ব্বহ সে বোঝা সম । উল্কণসম ফিরি পথে পথে কোথা গতি, কোথ। স্থিতি, কোথা ডুবে যাই কক্ষ হতে সায়রের গহন অতলে । তবু তব অ{ শীৰ্ব্বাদ টেনে আনে মৃত্যু হতে, শিরে মোর দেয় স্নিগ্ধ হাত অণবণর চালায় পথে ; শত জনমের মাঝ দিয়া যত বোঝা জমিল আমার, কোথায় নামাব গিয়া কোন সাধ্য বলে ? তোমার নগর।স্ব শুধু উঠিয়াছে স্বজনের গৌরব শিখরে ; আমার আণমিত্ব আছে দায়ীত্বেরে ব্যথায় অাকড়ি ! তুমি শুধু দান করি অস্তরে আনন্দ পাও, আমি যাহা পাই তাহা ভরি অণমারেই নিঃস্ব করি চিরদিন । অভিশাপ উঠে জাগি, অামার চেতলা বন্ধ হয় মুরছিত, টুটে দেহের বন্ধন । হয় মনে লক্তিঘ দিনের ক্ষণ জলি চিতণনল যে বিরাম লভে কাতর তপন, ওই বুঝি মুক্তি তার, কৰ্ত্তব্যের ওইখানে শেষ ; তবু থাকে, তবু জাগে আবার প্রভাতে, স্থর রেশ জাগায় কায়ার মায়া, কোন কাজে, কোন বাধ্যতায় ? জ্বালার অগগুল জলি, তিলে তিলে দন্ধি আপনায় তবু কিগে এ আমার’ হয় নাকে শোধ ? চিরস্তন ミ ○