পাতা:রক্ত-লেখা - নিত্যানন্দ কর্ম্মকার.pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রক্ত-লেখা আশব্ৰহ্ম প্রলয়াবধি লীলা মোর বক্ষেণমাঝে চলে লিমেৰেতে চারিযুগ মূৰ্ত্ত যেন নয়ন যুগলে । শোল স্বল্পী, লৌহবৰ্ম্মে অণবরিত এ বক্ষ-পঞ্জর ঘণতে ঘাতে শিলায়িত, প্রাণ মেশর বিষের বজর । অতীতেরে গণহিবন, সে যে অণজ কণ হিনীর ভাষা ; মহাসত্য চলস্তিকা, তারি বাণী শোল সৰ্ব্বনাশা,— ‘সমুদ্র মস্থলে’ পুন: উঠিল যে রক্তক্ষয়ী সুধা, তাই লয়ে দ্বন্দ্ব চলে দেবাস্থরে মিটণইতে ক্ষুধা = বাহুকীর মুখ হতে ক্ষরিছে যে তীব্র হলাহল নিরুপীয়ে পান ক’রে নীলকণ্ঠ "আশুতোষ দল । এ বাণী শুনিবে যেই অণজ হতে শত বর্ষ পরে মোর আণশীৰ্ব্বশদ তারে দিয়ে যাব অশনি-অক্ষরে । অণজ হতে শত বর্ষ অণগে যে-তুমি স্মরিলে মোরে পরিপূর্ণ জীবনের রাগে, প্রভাতের পুষ্পমালা-শুভ্ৰ-বাসে সিঞ্চিত করিয়া, যৌবনের নীল স্বপ্নে করি ভোর, সব ঢালি দিয়া পরিতৃপ্ত বিদণয়ের সোনালী অ1শীষ মেশর শিরে শত বর্ষ পরে এই উৰ্ম্মি-ক্ষুব্ধ জীবনের নীরে, অস্তরের অঙ্গু রণগে হে স্বত্বন্দর, তোমারে প্রণাম, আগম র জীবন অণমি ৩েfম রই চরণে দিলাম । তোমার আলোক-যুগে আনন্দের মধু-কুঞ্জ ছায় আমার মনের মৃগ আজো ভোলে মৃগতৃষিওকণয় ? তব সহকার-শাখে কোকিলের মদির কুজন, তপো বন-পুষ্পে ঘিরে ভ্রমরের অরোধ গুঞ্জন, ভবন-শির্থীর পুচ্ছে নব ‘মেঘ-দুতে’র বোধল, কুটার-হরিণ চোখে প্রশাস্তির পরম ছন্দন, আজিও মোর মলে পড়ে তু তারণভরা আকাশ যেমন অলপ শ্বস্ত শ্রাবণের দিকছণর ঘর-ছাড়া ব{য় তরঙ্গিত নদীনীরে শত থও হয়ে ভেঙে যায়, ويق : 6