পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

so রঘুবংশ । চূৰ্ণ করিয়া ফেলিল শৈলনিক্ষেপে মতঙ্গজগণ আছত করিল এবং মৃত্মঘাতধিক মখাঘাতে রাক্ষসদিগকে ক্ষতবিক্ষত করিতে লাগিল । একদা সীতা, রামের ছিন্ন মস্তক দর্শনে সাতিশয় শঙ্কিত হইয়া প্রাণত্যাগ করিতে উদ্ভত হইলেন । ব্রিজটামান্নী নিশাচরী .ে এ মায়৷ ” এই বলিয়। তাছার প্রাণরক্ষা করিল। কিন্তু জনকছুছিত পূৰ্ব্বে ভর্তৃমরণ নিশ্চয় করিয়াও জীবিত ছিলেন বলিয়া মনে মনে নিতাস্ত লজ্জিত হইলেন। এক দিবস রাম লক্ষণ মেঘনাদের নাগপাশে বন্ধ হইয় গৰুড়কে স্মরণ করিলেন। সপবৈরী গৰুড় স্মরণমাত্র । উপস্থিত হইলেন। খগরাজের আগমনে নাগপাশ তৎক্ষণাৎ শিথিল হইয় গেল সুতরাং ভাস্থাদিগের সেই বন্ধনক্লেশ স্বপ্নৰ্বত্তের छांञ्च क्रशंकांनभांज़ कशेनञ्चक इहेल I ७कम म*ांनन भख्रिशंल দ্বারা লক্ষণের বিশাল বক্ষঃস্থল বিদীর্ণ করিলেন। ভ্রাতৃবৎসল রাম স্বয়ং অনাস্থত হুইয়াও শোকে অস্থিতপ্রায় হুইলেন। পরে লক্ষণ পবননন্দন কর্তৃক সমানীত মহৌষধি অজ্ঞাণ করিয়া প্রহারব্যথা পরিছরপূর্বক পুনর্বার ঘোরতর সংগ্রাম করিতে আরম্ভ করিলেন । তিনি শরবর্ষণে মেঘনাদের সিংহনাদ ও ইন্দ্রায়ুধসদৃশ ধনু কিছুই অবশিষ্ট রাখিলেম না। এক দিন কপীন্দ্র সুগ্ৰীৰ কুম্ভকর্ণের কর্ণ মাস ছেদন করিয়৷ তদীয় ভগিনী শৃপণখার তুল্যাবস্থ করিলেন । পরে পর্বতাকার কুম্ভকৰ্ণ প্রচণ্ড বেগে রাঘবের প্রতি ধাবমান হইল। রাম তাছাকে সমরশায়ী করিলেন । কুম্ভকৰ্ণ নিদ্রাপ্রিয়, রাবণ অকালে তাছার নিদ্রাভঙ্গ করিয়াছিলেন, বোধ করি সেই জন্যই রামশর তাছাকে দীর্ঘমিত্রায় অভিভূত করিল। পরে বানরযুদ্ধে লক্ষ লক্ষ নিশাচর প্রাণত্যাগ করিল। তাহাদিগের গাত্ৰক্ষরিত ৰুধিরধারায় সমরভূমি প্রবাহিত হইতে লাগিল । পরিশেষে মহাবীর রাবণ * অদ্য এই জগৎ রােমশ্বন্ত বা রাবণশূন্য হুইবে" এই প্রতিজ্ঞ করিয়া পুনর্বার যুদ্ধযাত্র করিলেন। ত্ৰিদশাধিপতি ইন্দ্র রাবণকে রথী রামকে পদাতি দেখিয়া রামের মারোহণার্থে স্বকীয় দিব্য রথ প্রেরণ করিলেন। রঘুবীর, দেবরাজ