পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/১০৫

సి 8 রঘুবংশ । গণের পক্ষচ্ছেদ করেন, তৎকালে মৈনাক প্রভৃতি শত শত মহীধরগণ ইহার জলে মগ্ন হুইয়। বজ্রধরের হস্ত ছইতে আত্মরক্ষা করিয়াছিল । যৎকালে বরাহরূপী ভগবান নারায়ণ রসাতলনিমগ্ন অবনীমণ্ডল উদ্ধার করেম তখন এই জলরাশির জল ক্ষণ কাল পৃথিবীর অবগুণ্ঠমস্বরূপ হইয়াছিল। আর ইহাতে সহস্ৰ সহস্ৰ নদীমুখ পতিত হইতেছে এবং ইছারও তরঙ্গরূপ অধর উচ্ছলিত হইয়া নদীমুখে প্রৰিষ্ট হইতেছে । প্রিয়ে ! দেখ দেখ, গভীর সমুদ্রমীরে বৃহৎ বৃহৎ তিমি মৎস্য সকল কেমন ভাসমাল হইতেছে । ইহুদিগের মস্তক সচ্ছিদ্র ৷ ইছর। যখন আস্তমধ্যে কোন জলজন্তু ধরিয়া মুখ মুদ্রিত করিতেছে, তখন ইহুদিগের মস্তক ছষ্টতে উৰ্দ্ধমুখে জলধারা নির্গত হইতেছে । জলছন্তিগণ ফেনরাশি উদ্ভেদ করিয়া উঠিতেছে। উত্থানকালে উছদিগের কপোলদেশে ফেনপুঞ্জ সংলগ্ন হওয়াতে বোধ হইতেছে যেন উছার কর্ণচামরে শোভমান রহিয়াছে। উদ্ভুঞ্জতরঙ্গাকার বৃহৎ অজগর সকল সমুদ্রসলিলে ভাসমান হইয় বেড়াইতেছে। মহাসাগরের তরঙ্গ এবং ঐ সকল অজগর সপের আকার একপ্রকার। কেবল সোঁরিকিরণসংস্পর্শে ফণস্থ স্বচ্ছ মণিজল জাজ্বল্যমান দেখিয়। উছাদিগকে সপ বলিয়া জানা যাইতেছে। শস্থযুথ সকল তরঙ্গবেগে তোমার অধরপল্লবসদৃশ প্রবালাকুরে প্রেতিমুখ হইয় বদ্ধ রছিয়াছে। আবর্তেথিত ঘূর্ণায়মান মেঘাকার বাষ্পজাল অবলোকন করিয়া বোধ इहेरङाइ ¢यम ८मबांग्लरएब्र श्रृंनर्दीड भमब्र भशैथञ्च घांब्री जभग्न भधून প্রবৃত্ত হুইয়াছেন । প্রিয়ে ! ঐ দেখ, তমালতালীবনে নীলবর্ণ বেলভূমি, দূর হইতে লেহিচক্রাকার মহার্ণবের ধারামিবদ্ধ কলঙ্করেখার স্থায় প্রতীয়মান হইতেছে। অয়ি বিশালাক্ষি! তীরবায়ু মন্দ মন্দ সঞ্চার, দ্বারা কেতকীরে বহন করিয়া তোমার হুচাৰু মুখমণ্ডল বিভূষিত করিতেছে, বোধ হয় তীরসমীরণ বুঝি তদীয় বিম্বাধরলোলুপ আমার অন্তঃকরণকে অলঙ্কারকালতিপাতে অক্ষম জানিতে পারিরছে। প্রিয়ে! এই আমরা দেখিতে দেখিতে বিমানবেগে মুহূৰ্ত্ত