পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রয়োদশ সর্গ। న(t মধ্যে সমুদ্রের পর পারে আসিয়াছি । অছ ! বেলাভূমির কি আশ্চর্য শোভা ! কোন স্থলে বালুকাময় পুলিমদেশে বিদীর্ণ মুক্তাপুট ছইতে নির্গত রাশি রাশি মুক্তামণি শোভমান হুইতেছে। স্থলান্তরে গুবাকরক্ষ সকল ফলভরে অবনত হইয়া সাতিশয় রমণীয়ত সম্পাদন করিতেছে। প্রিয়ে! দেখ দেখ, এক বার পশ্চাৎ ভাগে দৃষ্টিপাত कब्रिो ८मर्थ, अभद्र बज्र अ७जब्र इ३७छि उख्रे (गन नृत्वदउँौं সমুদ্র হইতে কানমবতী তীরভূমি নির্গত হইতেছে। এই পুষ্পক বিমান আমার ইচ্ছানুসারে কখন দেবপথে, কখন মেঘপথে, কখন ব। পতত্রিপথে চলিতেছে। দেখ, তুমি কৌতুকিমী হইয়। সজলজলধর ম্পর্শ করিবার অভিলাষে হস্ত বহিষ্কৃত করিয়াছ, ঘনাবলী বিদ্যালয় দ্বারা তোমার সুকোমল করকমল অলঙ্কত করিয়া দিতেছে। ঐ দেখ, অামীদিগের অধোভাগে সেই দণ্ডকারণ্য দেখা যাইতেছে। এই কীননবাসী ঋষিগণ খরদূষণ দি রক্ষসের ভয়ে অগ্রম পরিত্যাগপূর্বক পলায়ন করিয়াছিলেন। সম্প্রতি তাহাদিগের নিধনবার্তাশ্রবণে নির্বিয় জনস্থানে পুনরাগমন করিয়া পর্ণকুটার নির্মাণ করিতে আরস্ত করিয়াছেন। প্রিয়ে ! দুরত্ব রাবণ যখন তোমাকে পঞ্চবটী হইতে অপহরণ করিয়াছিল ; তখন আমি তোমার অন্বেষণ করিতে করিতে ত্বদীয় চরণাকুবিদ হইতে গলিত একগাছি সুপুর এই স্থানে পাইয়াছিলাম। তৎকালে আমার বিলাপ শুনিয়া কি স্থাবর কি জঙ্গম সকলেই অতিমাত্র দুঃখিত হুইয়াছিল। এই সেই মাল্যবান পৰ্ব্বতের গগনস্পশী শিখর । বর্ষাকালে ত্বদীয় বিরহবেদনায় একান্ত অধীর হুইয়৷ এই শিখর প্রদেশে কভই বাষ্পবর্ষণ করিয়ছিলাম । তোমার সহযোগে ষে সকল বস্তু আমার নিতান্ত সুখজনক ছিল, বিরহাবস্থায় তাহরাই সাতিশয় কষ্টকর হইয়া উঠিল নববরিষিক্ত মৃদঙ্গন্ধ, জর্জে- ; কাতকেশর কদম্বমুকুল এবং ময়ুরগণের মনোহর কেকারব এই সকল পদার্থ সুমধুর হইলেও তৎকালে বিষণ্ডুল্য বোধ হইত। পূৰ্ব্বে গভীরঘন্নগর্জনকালে তুমি চকিত হইয়! আমায় 'ৰে আলিঙ্গন করিতে,