পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/১০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

** রঘুবংশ৷ পুষ্পব্যতিরেকেও ফল প্রসব করে। এইরূপ জনশ্রুতি অাছে যে, মহর্ষি অত্রির প্রণয়িনী অনস্বয়া তপোধনদিগের স্নানার্থ এই বনে সুরধুনী গঙ্গাকে অনিয়ন করিয়াছে। প্রিয়ে ! দেখিয়াছ ঋষির কি চমৎকরে প্রভাব ! যোগিগণ বীর সনে বসিয় ধ্যাম করিতেছেন, তাহু!দিগের বেদীমধ্যস্থ মহীৰুছগণও বাতভাবে নিম্পন্দ ভাব অবলম্বনপূর্বক যেন যোগাভ্যাসে জাসক্ত রছিয়াছে। প্রিয়ে ! দেখ দেখ সেই খামবটটি কেমন দেখাইতেছে। শ্বামবট শুমবর্ণ, উছাতে রক্তবর্ণ ফলপুঞ্জ পরিণত দেখিয়া বোধ হইতেছে যেন পদ্মরাগমণিখণ্ডমিশ্রিত নীলকান্তমণিরাশি বিরাজিত রছিয়াছে । অছ। ! কি আশ্চৰ্য্য ! কি আশ্চৰ্য্য! এই প্রয়াগস্থ গঙ্গাযমুনাসঙ্গম কি মনোছারিণী শোভা ধারণ করিয়াছে। গঙ্গার জল শুক্লবৰ্ণ, थयूमोब्र अल मैौनबर्ग, डेङग्न छल ७कखिज्र इ०छोरङ ८बा५ श्डेएउप्झ्, যেন মুক্তছরের মধ্যে ইন্দ্রনীল মণি গুল্ফিত রছিয়াছে ; কোন স্থলে শুক্ল ও নীল পদ্মে একত্র গ্রথিত পদ্মমালার স্থায় ; স্থলস্তরে কাদম্বসংসর্গবিশিষ্ট শুভ্রবর্ণ হংসরাজির ন্যায়, কোথাও বা শ্বেতচন্দনরচিত পত্ৰলেখায় মধ্যস্থিত কলাগুৰুলিখিত পত্রাবলীর ন্যায় প্রতীয়মান হইতেছে ; কোন স্থানে তৰুচ্ছায়ার অন্তরালবৰ্ত্তী শরৎকালীন চন্দ্রকিরণের স্বায় ; স্থানান্তরে শুভ্ৰশরদত্রের অন্তর্লক্ষ্য নীলবর্ণ নভস্তলের ক্ষায় ; কোথাও বা কৃষ্ণসপবিভূষিত শিবতনুর ন্যায় বোধ হইতেছে। এই পবিত্র তীর্থ গঙ্গাযমুনাসঙ্গমে স্নান করিলে লোক নিষ্পাপ হইয় তত্ত্বজ্ঞান ব্যতিরেকেও পরমপুৰুষাৰ্থ মুক্তিপদার্থ লাভ করিতে পারে। ঐ মেই কিরাতাধিপতি গুহকের নগর } যে স্থানে আমি শিরেীরত্বপরিত্যাগপূৰ্ব্বক জটাভার রচনা করিয়াছিলাম। - তদর্শনে পিতৃসারথি সুমন্ত্র “ ছা কৈকেয়ি! তোমার মনে এই ছিল’ বলিয়া কতই রোদন করিয়াছিলেন । প্রিয়ে ঐ দেখ আমাদের অযোধ্যার উপকণ্ঠবর্কিনী সরযূ নদী লক্ষ্য হইতেছে । এই সরযু সামান্ত নদী মছে। প্রাচীনের কছিয়া থাকেন, এই নদী अकि जल्लांदब्र इरेर७ फे९°ब्र इरेग्नांएल् { ३शंद्र छन शङांगउरे