পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রয়োদশ সর্গ । *、 পবিত্র, আবার অমাদিগের ইক্ষুকুবংশোদ্ভূত ভূপতির অশ্বমেধাবসানে অৰভূত স্নান করিয়৷ ইহার নিরতিশয় পবিত্রত সম্পাদন করিয়াছেন। সরযূ কোশলদেশীয়দিগের সাধারণধাৰীস্বরূপ। এতদেশীয় লোকেরা সরযুর সুধীসম পয়ঃ পান করিয়া এবং ইহার পুলিনোৎসঙ্গে বিছারাদি করিয়া কতই মুখানুভব করেন । প্রিয়ে ! গগনমার্গে ভূরেঃ উড্ডীন দেখিয় বোধ হইতেছে বুৰি হনুমানের মুখে আমাদিগের আগমনবাৰ্ত্ত। শ্রবণ করিয় ভরত সসৈন্সে প্রত্যুদামম | করিতে অসিতেছেন । এই যে চীরধারী ভরত মহর্ষি বশিষ্ঠকে অঞ্জে করিয়া সৈন্য সামস্ত পশ্চাৎ লইয়া ৱদ্ধ অমাত্যবর্গের সস্থিত অৰ্ঘ্যছন্তে । অগমন করিতেছেন। ভরত সামান্য সাধু নছেন । ইনি এই নৰ যৌবনকালে আমার অনুরোধে পিতৃদত্ত রাজত্ৰ পরিত্যাগ করিয়া, এই চতুর্দশ বৎসর কঠোর অসিধারত্ৰত প্রতিপালন করিয়াছেন। ; রামচন্দ্র প্রিয়তমার সহিত এই রূপ কথোপকথন করিতেন্থেম, ইত্যবসরে পুষ্পকরণ ভদীয় মনোরথ বুঝিয়া জ্যোতিপথ হইতে অবতীর্ণ হইতে লাগিল। প্রজাগণ বিস্ময়াপন্ন হুইয়৷ উৰ্দ্ধ মুখে রথের দিকে দৃষ্টিপাত করিয়া রছিল। বিমান ক্রমে ক্রমে ভূমির অদূরবর্তী হইল। রামচন্দ্র বিভীষণের পথপ্রদর্শনানুসারে কপীন্দ্র সুগ্ৰীবের হস্তধারণপূর্বক স্ফটিকরচিত সোপানমার্গ দিয়া বিমান ছইতে অবতীর্ণ হইলেন। বিমান হইতে নামিয়া ইক্ষুকুবংশের কুলগুৰু ধশিষ্ঠ ঋষির চরণে প্ৰণিপাত করিলেন । অনন্তর ভরতদত্ত অর্ঘ্য গ্রহণপূর্বক তাহীর মস্তকে পুনঃ পুনঃ অস্ত্ৰাণ করির শক্রয়.কেও অলিঙ্গনাদি করিলেন। পরে প্রণত প্রাচীন মন্ত্রিবর্গের প্রতি শুভ দৃষ্টিপাত করির মধুর বচনে কুশলবাৰ্ত্ত জিজ্ঞাসিলেন। অবশেষে কপিরাজকে লক্ষ্য করিয় ভরতকে কছিলেন, দেখ ভাই ভরত ! এই বানরাধিপতি সুগ্ৰীব আমার বিষম সঙ্কটে পরম মিত্রের কাৰ্য্য করিয়াছেন। আর এই যে মহাত্মাকে দেখিতেছ ইনি বিভীবী, পুলস্ত্যের পুত্র, রাবণুের কনিষ্ঠ ভ্রাতা।. মুহৃদ্ধর বিভীষণ হইতে नक गगाब जी इरेडूि रेश उनिश्च प्रशश्डार उइड