পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/১৯

yo রঘুবংশ । জনস্তর ধেনু, বৎসসন্নিধানে গমন করিলে রাজা, গুৰু ও গুৰুপত্নীর চরণগ্রহণ করিয়া সায়ং সন্ধ্যাদি সম্পন্ন করিলেন । পরে রঞ্জনীযোগে দোছমানন্তর নদিনীৱ নিকটে একটি প্রদীপ এরং পূজোপকরণ রাখিয়া সঞ্জীক তাছার আরাধনায় পুনৰ্ব্বার নিযুক্ত হইলেন । পর দিবস প্রভাতেওঁ গাত্ৰোখান করিয়া পূৰ্ব্বৰৎ নন্দিনীর পরিচর্য্যা করিলেন। এই রূপে ক্রমে ক্রমে একবিংশতি দিবস অতিবাহিত হইল। অবস্তুর দ্বাবিংশ দিবসে রাজা ধেনুর সমভিবাছারে আশ্রম হইতে বহির্গত হইয়। ক্রমে ক্রমে নান বন উত্তীর্ণ হইলেন। নলিনী রাজার ভক্তিপরীক্ষার মানসে হিমালয়পৰ্ব্বতের সন্নিহিত হইয় একপ্রকার স্বীয়া ৰিস্তার করিবার অভিলাষ করিলেন । হিমগিরির যে প্রদেশে গঙ্গাপ্রপাত তাহার চতুঃপাশ্বে অতিমনোহর নবীন দূৰ্ব্বাছুর সকল জমিয়াছিল। মদিনী চরিতে চরিতে ঐ অপূৰ্ব্ব দুৰ্ব্ব ভক্ষণ চ্ছলে তাহার নিকটবর্কিনী হইয় গুছাভ্যস্তরে অৰ্দ্ধপ্রৰিষ্ট इहेटनम ! ब्रांङ छांटनम, मकिनैौ जांभांश ८शत्रू बरश्न, cदभि इझे সত্ব ইস্থার অনিষ্ট করিতে পরিবেক না । এই বিবেচনায় তৎকালে তিমি হিমালয়ের অলৌকিক শোভার প্রতি এক দৃষ্টে ময়নাপণ করিয়াছিলেন। ইত্যবসরে এক প্রকাও সিংহ স্বসিংহের অজ্ঞাতসারে মন্দিনীকে আক্রমণ করিল। নদিনী তৎক্ষণাৎ আন্তনাদ করিয়া উঠিলেন। সেই অস্তিনাদ রাজার গিরিনহিত দৃষ্টিকে যেন শৃঙ্খলারুষ্ট করিয়াই প্রত্যাবর্তন করিল । রাজা অকস্মাৎ নন্দিনীপৃষ্ঠে প্রকাগু সিংছ সন্মর্শন করিয়৷ এক বীরে বিস্ময়াপন্ন হইলেন । তখন আর কি করেন, সিংহের বিমাশবসমীয় সত্বর ছইয়া বাণ উদ্ধণার্থে যেমন আস্তে ব্যন্তে ভূণীরমুখে হস্তাপণ করিয়াছেন অমনি হস্ত ৰুদ্ধ হুইয়া রহিল । স্থস্ত উত্তোলন করিতে অনেক চেষ্টা করিলেন কোন মতেই কৃতকার্য হইতে পারলেন না। তাছার দক্ষিণ হস্তটি চিত্রাপিতের স্কার মিশ্চল ধইয় রছিল। দিলীপ পুরোবর্তী রিপুর প্রতিবিধান করিতে অসমর্থ হইয়া মন্ত্রবলে ছতবীৰ্য্য বিষধরের স্বাক্ষ কেবল মনে মনেই সাতিশয় দগ্ধ হইতে লাগিলেন। • -