পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/৫০

যষ্ঠ সৰ্গ । \O:s नशंद्रो अरिझ ।। ७३ भइब्रांङ ८महे मशंद्रौञ्च अशीश्वब्र ! हेईङ्ग बांभ পরস্তুপ । ইহঁর এই নামটি কেবল শব্দমাত্র নহে, রাজাধিরাজ পরন্তপ শত্রুদিগকে তাপদান করিয়া যথার্থই নিজ নামের সার্থকতা লাভ করিয়াছেন। ইনি প্রজারঞ্জনবিষয়ে নিতান্ত অনুরাগী এবং দৈবকার্ষে সৰ্ব্বদাই ব্যাপৃত থাকেন। যেমন গগনমণ্ডলে গ্রহনক্ষত্ৰাদি অসংখ্য জ্যোতির্মওল সত্ত্বেও কেবল লিশমাথ দ্বারাই লোকে নিশাকে জ্যোতিষ্মতী বলিয়। নির্দেশ করে ; সেইরূপ এই বিস্তীর্ণ জাহ্মণ্ডলে কত শত ভূপাল থাকিতেও কেবল এই নরবরের অধিষ্ঠান প্রযুক্তই ধরিত্রী রাজস্বর্তী বলিয়। প্রথিত হইয়াছেন। অতএব যদি মনোনীত হয় তবে এই ভূপবরের পাণিগ্রহণ কর । এই বলিয়। সুনন্দ বিরত হইল । ইন্দুমতী ভাল মন্দ কিছুই ন বলিয়া একটি ভাবশূন্ত শুষ্ক প্রণাম মাত্র করিয়া সে স্থান হইতে প্রস্থান করিলেন । অনন্তর বায়ুবেগে সঞ্চালিত তরঙ্গমালা যেমন মানসসরসীর রাজহংসীকে এক স্বর্ণ পদ্মের নিকট হইতে অণর এক স্বর্ণ পদ্মের নিকট লইয়া যায়, তজপ সেই প্রতিহারীও গুণবতী ইন্দুমতীকে মগধেশ্বরের নিকট হইতে আর এক ভূপতির নিকটে লইয়া গেল এবং কছিল, এই রাজা অঙ্গদেশের অধীশ্বর । সুরঙ্গমারাও ইহঁীর যৌবনপ্রদর্শনে মোহিত হয়েম । ইনি পৃথিবীস্থ হুইয়াও ত্ৰিদশাধিপতির দ্যায় স্বৰ্গরাজ্য ভোগ করিতেছেন বলিতে হুইবে । লক্ষী ও সরস্বতী এই মছামুভবের নিকট চিরবিরোধ পরিহারপূর্বক অবিবাদে একত্র বাস করিতেছেন । কি রূপে, কি গুণে সৰ্ব্বাংশেই তুমি লক্ষী ও সরস্বতীর সদৃশ, অতএব আমার মতে তুমি এই ভূপতির পাশ্ববর্কিনী হুইয়া ভঁছাদের তৃতীয় সপত্নী ছও। কুমারী কিছুই প্রত্যুত্তর না করিয়া সুমন্দাকে যাইতে আদেশ দিলেন। অঙ্গাধিপতি আতিরূপবাম্ব যুবা এবং কুমারীও বুদ্ধিমতী ও বিচারচতুরা। কিন্তু জানি না, ইন্দুমতী কি ভাবিয়। তাছাকে মনোনীত করিলেম ন, অথবা লোকের প্রৱত্তি একরূপ নছে, যাছ স্থউক কিছুই বুঝিতে পার। ষায় না। *