পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8。 রঘুবংশ f মনোমত বিষয়ভোগ করিতে পরিবে । এই বলিয়। সুনন্দ। निंइड झड़ेब्न ! যেমন স্রোতস্বিনী নদী পুরেবর্তী পৰ্ব্বতের এক পাশ্ব দিয়া চলিয়। যায়, সেইরূপ ইন্দুমতী ও উস্থাকে অতিক্রম করিয়া অার এক ভূপতির সমীপে গমন করিলেন। তখন সুনন্দ সেই পূর্ণেন্দুমুখীকে কহিতে লাগিল, সমুদ্রের অনতিদূরে মহেন্দ্র নামে এক ভূধর অাছে । ইনি সেই ভূধরের অধীশ্বর । এই মহারাজ এক জন প্রধান বীর পুৰুষ বলিয়৷ জগতে বিখ্যাত। যদি এই যুবার প্রিয়তমা হও তবে বাতায়নে বসিয়া মহtণবের পর্বতাকার তরঙ্গমাল সন্দর্শন, তালীবনের মৰ্ম্মরস্বনি শ্রবণ এবং সমুদ্রতীরস্থ লবঙ্গকুমুমের সৌরভ তাম্ৰাণ করির। ভয়ে কতই সুগনুভব করিতে পরিবে । ইন্দুমতী স্থাননার এইরূপ প্রলোভন বাক্যে ন তুলিয়া অন্য এক ভূপতির সমীপে গমন করিলেন । তখন সুনন্দ রাজনন্দিনীকে সম্বোধিয় কহিল, তারি খঞ্জমাক্ষি ! দেখ, দেখ, এক বার এই দিকে চাছির দেখ; দক্ষিণদেশে পণ্ডনামে এক স্বপ্রসিদ্ধ জনপদ জগছে । তথায় মলয়পৰ্ব্বতের অনতিদূরে উরগনাম্নী নগরী। ঐ মারী সমুদ্রের নিকটবর্মিনী। এই মহারাজ উক্ত নগরীর অধিরাজ । পাগুদেশের অধিপতি বলির ইনি পাণ্ড নামে বিখ্যাত হইয়াছেন । ইষ্ঠীকে দেখিলে বোধ হয় যেন কোন দেবতা তোমার আশায় গুগু বেশে রাজসভায় অসিয়াছেন । মহারাজ পাণ্ড উগ্রতর তপস্যায় ভগবান ভূতভাবন আশুতোষকে সন্তুষ্ট করিয়া ব্রহ্মশিরোনামে এক মহাস্ত্র লাভ করিয়াছেন । সেই অস্ত্রের প্রভাবে ইনি রিপূগণের নিতান্ত দুৰ্দ্ধৰ্ষ হইয়া উঠিয়াছেন । অধিক কি বলিব, মহাবীর লঙ্কেশ্বর একদ। ইন্দ্রলোক জয় করিতে যাইৰেন বলিয়া খরদূষণদি নিশাচরগণের বাসস্থান জনস্থানের বিমৰ্দ্দশস্কায় এই মহাবল পরাক্রাস্ত ভূপালের সস্থিত সন্ধিবন্ধন করিয়া গমন করিয়াছিলেন। অতএব হে বিশালাক্ষি! যদি এই মহাকুলসৰুভূক্ত ভূপতির প্রেস্থলী ছও জবে মলয়ভুধরের উপত্যকায় প্রিয়