পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शर्छ म । gశ్రీ তমেৱ সহিত বিহার করির মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করিতে পাfরবে। সে অতিরমণীয় স্থান। তথায় গুবাকরক্ষে তাম্বুললতা ও চন্দমরক্ষে এলালতা সকল বেষ্টন করিয়৷ রহিয়াছে ; এবং তমালবনে চরি দিকৃ অন্ধকারণরত হইয়া থাকে । বিশেষতঃ এই স্থপতি ইন্দাবরের ন্যায় শুীমবৰ্ণ, তুমি গোরোচনার ন্যায় গৌরবর্ণ, তুমি ইছার অঙ্কশায়িনী ছইলে সচপল মেঘমালার দ্যায় উভয়ে উভয়ের শোভ। বৰ্দ্ধন করিবে । সুনন্দার উপদেশ ইন্দুমতীর হৃদয়ঙ্গম না হওয়াতে তিনি তাছাকেও অতিক্রম করিলেন। যেমন নিশীথসময়ে কোন সঞ্চারণা দীপশিখ। রাজমার্গের পাশ্বস্থ অতিক্রান্ত সোধাবলীকে তিমিরাবগুষ্ঠিত করির উত্তরোভরবর্তী প্রাসাদ সকল ক্রমশঃ উজ্জ্বল করিতে পক্ষে, তদ্রুপ ইন্দুমতী ষে যে ভূপালকে অতিক্রম করিয়৷ চলিলেন র্তাহাদিগের মুখশশী বিষাদে মলিন হইতে লাগিল এবং পুরোবর্তী রাজগণের মুখমণ্ডল তদীয় অনুরাগ লাভাশয়ে সমুজ্জ্বল হইতে লাগিল । পরিশেষে স্থপছুস্থিত। স্বৰ্য্যবংশীয় রাজপুত্র অজের সম্মুখে উপনীত ছইলেম । কুমারী সন্নিহিত হইলে অজ প্রথমতঃ বরণ বিষয়ে সমিস্থান হুইয়াছিলেন, কিন্তু তৎকালে তঁছার দক্ষিণবাহুম্পন্দন হইতে লাগিল । সেই পরিণয়স্বচক চিহ্ন তদীয় সংশয় ভঞ্জন করিয়৷ দিল । যেমন মধুকরী প্রফুল্ল সহকার পাইলে পুষ্পান্তর প্রার্থন করে না, সেইরূপ ইন্দুমতীও সেই পরমসুন্দর যুবাকে পাইর মনে মনে অন্তভূপতিসন্নিধানগমনে পরায়ুর্থী হইলেন । অনন্তর সুচতুরা সুনন্দ কুমারীর অন্তঃকরণ সেই পরমসুন্দর যুবার প্রতি নিতান্ত অনুরক্ত হইয়াছে বুঝিয় অজের কুল শীল ও গুণ চরিত্রাদি সবিস্তর বর্নিতে আরম্ভ করিল । সে, ইন্দুমতীকে সন্ধোধিয়া কছিল কুমারি ! এই রাজকুমার সামান্য নছেন। ভগবানৃ ভাস্করের পুত্র মমুনামে এক সুপ্রসিদ্ধ নরপতি ছিলেন। মহানুভব মনুর পুত্র ইস্কৃাকু। তদীয় বিশুদ্ধ বংশে পুরঞ্জয়নামক এক সৰ্ব্বগুণাকর রাজর্ষি জন্মগ্রহণ করেন। তাছার নিৰুপমা কীর্তি অঙ্গাপি ত্ৰিলোকে দেদীপ্যমাম রহিয়াছে । মহারাজ পুরঞ্জয় সশরীরে