পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম সর্গ ! "y" মাত্তি দুঃখিত হইলেন। তখন আর কি করেন জান্তে ব্যস্তে অশ্ব হুইতে নামিয়া মুনিতনয়কে জি জ্ঞাস করিলেন, মহাশয়! আপনি কে এবং কোন বংশে জন্মগ্রহণ করিয়াছেন ? ঋষিকুমার শরাঘাতে অবসন্ন হইয়াও অৰ্দ্ধোচারিত গদগদ স্বরে কছিলেন, মহারাজ ! ভয় নাই ; ব্ৰহ্মহত্যার আশঙ্কা করিবেন না, আমি ব্রাহ্মণতময় মছি ; করণজাতি , বৈশ্বের ঔরসে শূদ্র গর্ভে জন্মগ্রহণ করিয়াছি । অনতিদূরে আমাদিগের আশ্রয় । তথায় আমার অন্ধক জনক জননী অাছেন । আর বিলম্ব করিবেন না, আমাকে ত্বরায় সেই স্থানে লইয়া চলুন। রাজ। তদীয় প্রার্থনানুসারে শলোদ্ধার মা করিয়াই উহাকে অন্ধ জমক জননী সন্নিধানে লইয়া গেলেন এবং তদীয় পিতাকে কছিলেন, মহাশয়! আমি স্থৰ্য্যবংশীয় রাজা দশরথ । মৃগয়ার্থ আপনকার তপোবনে আসিয়াছিলাম । বনকরিভ্রমে অাপমকর পুত্রের হৃদয় বাণবিদ্ধ করিয়াছি । তাছার স্ত্রীপুৰুষে এই আকস্মিকবজ্রপাতসদৃশ বাক, শ্রবণে শোকসাগরে মগ্ন হুইয়া বহুবিধ বিলাপ করিতে লাগিলেন। পরে রাজীকে পুত্রের বক্ষঃস্থল হইতে শস্যোদ্ধার করিতে আদেশ দিলেন। রাজা তাছাদের আদেশক্রমে শাল্যাদ্ধার করিব মাত্র মুমিতনয় মুদ্রিতনয়নে প্রাণত্যাগ করিলেন। অন্ধক ঋষি অন্ধের যষ্টিস্বরূপ সেই পুঞ্জ হত হইয়াছে দেখিয়া শোকানলে নিতান্ত অধীর হইলেন । তিনি ময়মঙ্গল করে গ্রহণ করিয়। রঞ্জাকে অভিসম্পাত করিলেন, “ মহারাজ ! আপনি যেমন অণমাকে এই বৃদ্ধ দশার ঘোরতর কষ্ট প্রদান করিলেন, আপনাকেও যেন চরমাবস্থায় আমার মত পুত্ৰশোকে তনুত্যাগ করতে ছয় ।” অনন্তর রাজস্ব পাদ্যহত রোরিত বিষধরের ন্যায় রুদ্ধ মহর্ষিকে ক্রুদ্ধ দেখিয়া কছিলেন, মহাশয়! আপনি ক্রোধভরে যে, শাপ প্রদান করিলেন, ইহাও আমার প্রতি একপ্রকার যথেষ্ট অনুগ্রহ করা হইল। আমি অপুঞ্জ ; পুত্রের মুখপদ্মসন্দর্শনে ধে कि अनिरीक्ष्मै`ञ्च शृथाष्ट्रङद इग्न डांइ जांभांब अमृदशे शतके आहे । সম্প্রতি আপনকার শাপম্প্রভাবে সুতাননগদর্শনজন্য ভুখামুভব