পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/৮১

१० রঘুবংশ । করিলেন । ভগবন্‌ ! আপনিই এই অখিল ব্রহ্মাণ্ডের স্মৃষ্টিস্থিতিপ্ৰলয়কৰ্ত্ত ; ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর আপনারই মুর্ভিভেদমাত্র ; যেমন জলধরসমুৎপন্ন বারিধারা ভূমিতে পতিত হইবার পূৰ্ব্বে সৰ্ব্বত্রই মধুর রস, কিন্তু ভূতলে পতিত হইলে মৃত্তিকার গুণানুসারে জলেরও লবণমাধুর্যাদি রসভেদ হুইয়া থাকে, সেইরূপ আপনি নিৰ্ব্বিকার হুইয়াও সত্বাদি গুণত্ৰয় আশ্রয় করিয়া ব্ৰহ্ম রূপে এই জগৎ স্বটি করিয়াছেন, বিষ্ণুরূপে স্বস্ট জগৎ পরিপালন করিতেছেন এবং শিবরূপে সংহার করতেছেন ; কেবল সত্বাদি গুণত্রয়ের অবস্থানুসারে আপনকার এই অবস্থাভেদ, ফলতঃ অণপনি সৰ্ব্বদা একরূপই আছেন। কোন ব্যক্তি আপনকার মহিমার ইয়ত্ত করিতে পারে মা, কিন্তু আপনি নিখিল জগতের ইয়ত্ত করিয়াছেন ; আপনি নিস্পৃহ, কিন্তু সকলেরই মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করিয়া থাকেন; অপনাকে কেহই জয় করিতে পারে না, কিন্তু আপনি সকলেরই বিজেতা , আপনি অতি ছুক্ষরূপ হুইয়াও এই প্রত্যক্ষ পরিদৃশ্যমান প্রকাও ব্রহ্মাণ্ডের আদিকারণ ; আপনি সকলের হৃদয়মন্দিরে অবস্থিতি করেন, কিন্তু কদাচ নয়নগোচর নছেন ; আপনি সৰ্ব্বজ্ঞ, কিন্তু কোন ব্যক্তি আপনকার স্বরূপ অবধারণ করিতে সমর্থ মহেন ; এই বিমশ্বর নিখিল ব্রহ্মাণ্ড ভবদীয় মহীয়সী শক্তির প্রভাবে উৎপন্ন হুইয়াছে, কিন্তু আপনি স্বয়ং জন্মমরণাদিবিহীন ; আপনি সকলকেই নিগ্রহণমুগ্রহ করিতে পারেন, কিন্তু ভবদীয় নিগ্ৰহকৰ্ত্ত কাছাকেও লক্ষ্য হয় মা ; আপনি এক হইয়া ও অখিল বিশ্ব ব্যাপিয়া আছেন ; জন্মজরামরণাদি পরিবর্জিত হইয়াও মীনকুমঁদিরূপে জন্মপরিগ্রহ করিয়াছেন ; নিশ্চেষ্ট ছইয়াও দুর্জয় দানবগণ পরাজয় করিয়াছেন এৱং জাগরুক হুইয়াও যোগনিদ্র অনুভব করিয়া থাকেন, অতএব কে আপনকার অপর মহিমার পরিচ্ছেদ করিবে । - যে, যে পথে উপাসনা করে, সকলই আপনকার উপাসনারূে পরিণত হইয় থাকে ; যেমন মদী সকল যে পথে গমন কৰুক ন৷ ¢कन, नकरनरे भश{{द *ज्ऊि इग्न ! इसूक्रगर्भ निकांश इरेङ्ग अमछ