পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ সর্গ। *を করিতেন সেই দুর্গম পথেও তদনুরূপ মুখানুভব করিতে লাগিলেন । উাছার মহৰ্ষির মুখে সুরস ইতিহাস শ্রবণে ব্যাসক্ত ছিলেন ; সুতরাং BDDDBBB BBBBB BSBB BBBBBB BBS BDDBBBBBS বর সকল রসবৎ জলদীন দ্বারা, বিহঙ্গমগণ মনোহর কলরব দ্বারা, বনবায়ু সুগন্ধ পুষ্পরেণু দ্বার এবং জলদগণ সুশীতলচ্ছায়াদান দ্বারা, উiছাদিগকে সেবা করিতে লাগিল । কমলোদ্ভাসিত সলিল দর্শনে ব ফলপুষ্পোপচিত তৰুশাখা অবলোকনে যাদৃশ প্রীতিলাভ হয়, প্রিয়দর্শন রাম লক্ষণকে দেখিয়া বনস্থ ঋষিগণ ততোধিক পরিতোষ লাভ করিলেন । রাম লক্ষণ এই রূপে ক্রমে ক্রমে মদনের তপোবমে উপনীত ছইলেন । তাছাদের একেই ত মনোহর রূপ, তাহাতে আবার অপূৰ্ব্ব শরাসন হন্তে করিয়াছেন, দেখিয়া তত্ৰত্য তাপসগণের মনে হইতে লাগিল বুঝি হরকোপাগ্নিদগ্ধ কন্দপ পুনর্বার আবির্ভূত झई६ञन ! অনন্তর উiছর তাড়কাবৰুদ্ধ বনমার্গে উত্তীর্ণ হুইলেন । তথায় বিশ্বামিত্রের মুখে সুকেতুসুত তাড়কার শাপরত্তান্ত শ্রবণ করিয়া শরাসনে গুণাধিরোপণ করিলেন। তাড়ক ধনুষ্টঙ্কারশ্ৰবণমাত্র শব্দ লক্ষ্য করিয়া প্রচণ্ড বেগে ধাবমান হইল । ধীবনকালে, তাহার কৃষ্ণবর্ণ কলেবরের কর্ণযুগলে শুক্লবৰ্ণ নৰ্ম্মকপাল দোলায়মান দেখিয়t বোধ হইতে লাগিল, যেন একখানি শ্বামবর্ণ নবীন মেঘ প্রচণ্ডবায়ুভরে প্রধাবিত হইতেছে এবং তাহার অধোভাগে ধবলাকায় বলাক{ উড়ডীন হইতেছে। তাড়ক অতিবিকটাকৃতি রাক্ষসী । তাহার পরিধীন প্রেতচীবর এবং জঘনে নরমাড়ীর মেখলা । সে যখন তালপ্রমাণ একটি হস্ত উন্নত করিয়া শ্মশানোৰ্থ বাত্যার গুণয় ভীষণ বেগে ধাবমান ছইল । তৎকালে তদীয় গতিবেগে পাশ্বস্থ রক্ষ সকল ভগ্ন হইয়া ভূতলশাল্পী হইতে লাগিল। রাম তদর্শনে স্ত্রীহত্যার স্ত্রণ পরিত্যাগ পূৰ্ব্বক অাকর্ণাকৃষ্ট দৃঢ় মুষ্টি দ্বারা এক সুতীক্ষ সায়ক নিক্ষেপ করিলেন। রমেশর বায়ুবেগে যাইয়। তাড়কার বিশাল বক্ষঃস্থল বিদীর্ণ করিল। নিশাচরী রামের দুঃসছ শস্ত্রাঘাত সঙ্ক