পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/৯৭

Ե-Ֆ রঘুবংশ । গমনের সস্তাবন। এই ভাবিয়া রাম, সীতা ও লক্ষণের সছিত 'সে স্থান হইতে প্রস্থান করিলেন। তিনি গমনমার্গে আতিথেয় ঋষিগণের পবিত্র আশ্রমে অবস্থান পূৰ্ব্বক ক্রমে ক্রমে দক্ষিণাংশে গমন করিতে লাগিলেন। অত্ৰিপঞ্জী অনস্বয়া সীতার গাত্রে একরূপ পবিত্র অঙ্গরাগ প্রদান করিয়াছিলেন। সীতা সেই অঙ্গরাগের পুর্ণ্য গন্ধে বনভূমি আমোদিত করিয়া সাক্ষাৎ লক্ষ্মীর ন্যায় রামের পশ্চাৎ পশ্চাৎ চলিলেন। পথিমধ্যে বিরাধনামক এক দুৰ্গস্ত নিশাচর রামের মাৰ্শ্ববরোধ করিয়া অকস্মাৎ সীতাকে অপহরণ করিল । রাম শরবর্ষণে তাছাকে তদণ্ডে যমসদনে প্রেরণ করিলেন। বিরাধের বৃহৎ কলেবর পূতিগন্ধে বনস্থলী দূষিত করিবে এই ভাবিয় তাহাকে ভূগর্ভে নিখাত করিলেন । তদনন্তর রামচন্দ্র মহর্ষি অগস্ত্যের শাসনক্রমে পঞ্চবটীর মছারণ্যে অবস্থিতি করিলেন । একদা রাৰণের কনিষ্ঠ ভগিনী শূৰ্পণখ। মদনবাণে জর্জরিত। ছইয়া চন্দনৰ্বক্ষণভিলাষিণী আতপতাপিনী বিষধরীর ন্যায় রামসন্নিধানে উপস্থিত হইল। সে লজ্জাভয় পরিত্যাগ করিয়া আত্মপরিচয় প্রদানপূর্বক সীতার সম্মুখেই রামকে প্রার্থনা করিল । রাম কহিলেন ভদ্ৰে ! আমার পত্নী অাছে অতএব আমার কনিষ্ঠ ভ্রাত লক্ষণকে ভজন কর। অনতিদূরেই লক্ষণের কুটার। সে শ্রবণমাত্র তখার গমন করিয়া আপন অভ্যর্থন জনাইল, কিন্তু শূৰ্পণখ পূৰ্ব্বে জ্যেষ্ঠ ভ্রাতাকে প্রার্থনা করিয়াছে বলিয়৷ লক্ষণও তদীয় মনোরখ সম্পূর্ণ করিতে অসম্মত হইলেন। তখন সে ভগ্নাশ হুইয়া পুনর্বার রামের भिकल्ले जांशंभन कब्रिन । ऊझर्भtन जैौऊ श्रेद९ ऋषिभूषौ इहेएनम । মায়াবিনী রাবণভগিনী সীতার সহস্য অস্ত অবলোকন করিয়। কোপে প্রজ্বলিত ছইয়া উঠিল। সে উছকে তর্জন করিয়া কছিতে লাগিল, অচিরাং এই উপহাসের ফল প্রাপ্ত হুইবি, দেখু আমি কে, মৃগী হইয়া ব্যাস্ত্রীকে পরিভৰ করিতেছিস্ ? এই কথা বলিতে বলিতে সে লেম্যাকারপরিহারপূর্বক শূৰ্পণখানামের অনুরূপ প্রকাও কলেবর ধারণ করিল। তাছার নখগুলি শূপের প্রায় এবং অঙ্গুলি সপৰ্ব্ব