পাতা:রঘুবংশ (চন্দ্রকান্ত তর্কভূষণ).pdf/৯৮

দ্বাদশ সর্গ । *今 ८बुझैित्र छाम्न श्रेन्। उोझ विकांक्लखि मीन नैोऊ ठीउ| ছইয়া নিজ ভৰ্ত্তার ক্রোড়দেশে প্রবেশ করিলেন। লক্ষণ সেই মঙুভাষিণী কামিনীকে প্রথমে পরমসুন্দরী রমণী ৰলিয়া স্থির করিয়াছিলেন, অধুনা তাছার ভৈরব রব শুনিয়া ছদ্মবেশিনী ভাবিলেন এবং তৎক্ষণাৎ পর্শশালায় প্রবেশ পূৰ্ব্বক সুতীক্ষ খঙ্গ আকর্ষণ করিয়ী তাছার কর্ণ নাসা ছেদন করির দিলেন। সে স্বভাবতই অতিকদাকার, কর্ণনাসাচ্ছেদনে ততোধিক বিকৃতাঙ্গী হইয়া উঠিল । অনন্তর শূৰ্পণখা গগনমার্গে উঠিরা সেই বক্রনখধারিণী বংশযষ্টিসদৃশী অঙ্গুলি অঙ্কুশাকার করিয়া রামলক্ষণকে তর্জন করিতে করিতে দণ্ডকারণ্যে গমন করিল এবং খরদূষণtfদ রাক্ষসগণকে অীপম বৃত্তান্ত বিজ্ঞাপন করিল । তাহারা নিশাচরজাতির নব পরিভৰ সন্থা করিতে না পীরিয়া তৎক্ষণাৎ রামকে আক্রমণ করিতে চলিল। বিকৃতাঙ্গী শূৰ্পণখ। তাহদের অগ্রে অগ্রে ধাবমান হইল । বোধ করি সেই অশুভ দর্শনই রামাফেমণোস্তুত রাক্ষসদিগের অমঙ্গলের নিদানভূত হইল। রাক্ষসী সেনা অস্ত্ৰ শস্ত্র উদ্যত করিয়া অতিদপে আগমন করিতেছে ; তদর্শনে রাম সীতাকে লক্ষণহস্তে সমর্পণপূর্বক স্বয়ং ধনুর্বাণ গ্রহণ করিলেন। পরে রাম রাক্ষসে ঘোরতর সংগ্রাম আরম্ভ হইল । রাম একাকী, রাক্ষস সছক্স नेश्च । কিন্তু রণস্থলে বোধ হইতে লাগিল যেন এক রম শত সহস্ৰ হুইয়। প্রত্যেক নিশাচরের সছিত যুদ্ধ করিতেছেন। ক্রমশঃ পরিত্যক্ত তদীয় শস্ত্রকল্প যেন এক কালেই চাপ হইতে নিঃসৃত্ত হইতে লাগিল । রাম আত্মদূষণের স্বায় দূষণকে সহা করিতে না পরিয়া তাছাকে এবং খর ও ত্রিশিয়াকে বীণবৰ্ষণ দ্বারা আক্রমণ করিলেন । রামশর তাছাদিগের দেহ ভেদ করিয়া জীবনমাত্র পণন করিল, পতক্তিগণ ৰুধির পণন করিল । সেই মহতী রাক্ষসী সেনা বীণবৰ্ষী রামের সহিত ক্ষণ কাল যুদ্ধ করিয়া পরিশ্রমে গৃএচ্ছায়ারত সমরক্ষেত্রে দীর্ঘনিদ্র প্রাগু হুইল । তৎকালে রণস্থলে দৃষ্টিপাত করিয়া কেৰল কতকগুলি ক্লবন্ধ কলেবৰ স্বত, করিতেছে এইমাত্র দৃষ্টি