পাতা:রঙ্গমতী - নবীনচন্দ্র সেন.pdf/১০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রহমতী। “হুহু।” « গুণে পঞ্চানন।’--“ভাল, ভাল?” সায় দিল যুবা। কিন্তু বড় ইচ্ছা মম, বিদারি উদর, কত গুণ আছে তাহে দেখি একবার।” -- দোহাই তােমার বাবা ! যাহা আছে সব দিতেছি বলিয়া—এক গুণ দুগ্ধ তাহে, দধি দুই গুণ, তিন গুণ লুচি, আর মণ্ডা চতুগুণ। ক্ষুদ্র উদর সাগরে, দধি দুগ্ধ অম্বুরাশি, লুচি মণ্ডা চর। ভীষণ ঝটিকা তাহে,—অর্থের পিপাসা।” কৌতুকে হাসিলা যুব। ;-“ আচ্ছা পঞ্চানন, মিলাম আমি। কিন্তু কাটুরিয়া ছোড়া ওই পত্র স্তুপ প্রান্তে দিয়াছে অনল ;-” “তুষানল হবে বাবা ! হবে তুষানল !” ভীষণ চীংকারে পেট, { করিয়া নির্গত অতুল বদনচন্দ্র, নাসিকা সুন্দর ) পড়িল যুবার পদতল, এক লক্ষ্যে মণ্ডকের মত। উচ্চ হাস্য হাসি যুব সরিলা পশ্চাতে পঞ্চ ইস্ত। করে, পদে,