পাতা:রঙ্গমতী - নবীনচন্দ্র সেন.pdf/২২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২১৮ রঙ্গমতী। < হাসে উচ্চ হাসি যুবা ; যুবতী মধুরে ; সঙ্গীতের তালে তালে,প্রেম আলাপনে বিমুগ্ধ ; সংসার চিন্তা হয় বিস্মরণ। অহে কিবা কাল্পনিক চিত্র মুগ্ধকর!” নীরবিলা মুবা। বৃদ্ধ বলিল তখন কল্পনার চিত্র কেন ? সাধ হয় যদি এই খানে রাজধানী কর না স্থাপন। আসিছেন বঙ্গেশ্বৰ ধরিতে তােমায় পিতৃ-রাজ্যে, শুনিয়াছি”-“বনের দান’ সগর্বে বলিলা যুবা---“বাঁধিয় গলায় বরং উপল খণ্ড, কালিন্দীর নীরে দিব ঝপ। শুনিয়াছ নিজ কর্শে তুমি, করিয়াছি কি প্রতিজ্ঞা শিবজীর কাছে। নাহি বহু দিন আর, জ্বলেছে আবার দাক্ষিণাত্যে শিবর্জীর সমর অনল। পুড়িছে পতঙ্গ মত বিধর্মী যবন। ভারত-দাস-পাশ ভস্মশেষ প্রায় সে তীব্র অনল তাপে,—বিধি অনুকূল ? নাহি বহু দিন আৱ, সেই বহ্নিশিখা বঙ্গের পশ্চিম প্রান্তে দেখা দিবে যবে, ভস্মিয়া মোগল স্বাজ্য, জালি ভীমানল