পাতা:রঙ্গমল্লী.djvu/৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 o রঙ্গমল্পী অথচ আমরা টের পাইনি, আমাদের চোখেই পড়েনি ?— এতো ভারি আশ্চৰ্য্য ! শাওকীন অমাত্য মৌংনু আমাকে পছন্দ ক’রে আমার ছবি আঁকিয়ে নিয়েছিলেন ; সেই সঙ্গে তিনি আমার পিতাকে বলেছিলেন “তোমার মেয়েকে রাজরাণী ক’রে দিচ্চি, তাব জন্তে আমাকে একৃশো ভরি সোনা দিতে হবে।” বাবা গরীব মানুষ,— দিতে পারলেন না। অমাত্য সেই জন্তে রাগ ক’বে, সম্রাটের কাছে পাঠাবার জন্তে আমার যে ছবি আঁকিয়ে ছিলেন, সেই ছবিতে, আমার চোখের নীচে একটা বিশ্ৰী কাটা দাগ একে দিলেন। সম্রাট স্বর্ণ-তোরণের প্রতীহাবী ! এর ছবিখানি আমার চোখের সাম্নে ধর, দেখি। ( প্ৰতীহারী অনেকগুলি ছবিব ভিতর হইতে বাছিয়া একখানি বাহির কবিল। ) ইস, এমন স্বনাব মূৰ্ত্তি এমুনি ক’বে দাগী কবেছে,—শরৎ শেষের নিৰ্ম্মল ধারা একেবারে ঘোলা ক’রে একেচে । (প্রতিহারীর প্রতি ) স্বর্ণ তোবণের প্রতীহারী ! কোতোয়ালকে জানাও যে আমি অমাত্য মৌংস্কর ছিন্ন মুও দেখতে ইচ্ছা করিচি। শাওকীন দেবপুত্র । আমার ণিত গরীব— সম্রাট ভবিষ্যতে তাকে কোনো খাজনাই দিতে হবে না ; আজ থেকে সে রাজার শ্বশুর। শাওকীন। আজ থেকে তুমি রাণী।