দৃষ্ট্রিহার Wo প্রথম অঙ্ক ক্রমেই অপটু হয়ে পড়ছেন। বোধ হয়, কিছু দিন থেকে তিনি নিজেও আর চোখে তেমন দেখতে পান না । সে কথা তিনি নিজে কিন্তু কিছুতেই স্বীকার কৰ্ব্বেন না ;......... পাছে আর কেউ এসে তার স্থান অধিকার করে বসে........... এই ভয়। আমার দৃঢ় বিশ্বাস......... তিনি আর চোখে তেমন দেখতে পান না। আমাদের চালিয়ে বেড়াবার জন্তে নুতন কাউকে পেলে ভাল হয় ; উনি আমাদের কথা এখন কানেই তোলেন না ;•••••••••••• ংখ্যাতেও আমরা ক্রমশঃ বেড়ে চলেছি, • * - e. e. e. e. e. e. তিনি আর পেরে ওঠেন না। আমাদের আশ্রমের এতগুলো লোকের মধ্যে, কেবল ওঁর আর ঐ তিনজন ভৈরবীর এখনো একটু দৃষ্টিশক্তি আছে ; এ দিকে এর ক'জনেই আমাদের সকলের চেয়ে বয়সে বড় ॥• • • • • • • • •নিশ্চয় বৃদ্ধ আমাদের ভুল পথে এনে এখন আবার পথ খুজতে বেরিয়েছেন। এমন অসহায় অবস্থায় আমাদের ফেলে চলে যাওয়ার তার কোনো অধিকার নেই। অন্ধ স্থবির তিনি ৰহুদুর চলে গেছেন ; যাবার বেলা মেয়েদের বোধ হয় ঐ রকমই তিনি বলে গেলেন••••••••• প্রথম অন্ধ বটে। তিনি বুঝি আজকাল শুধু মেয়েদের সঙ্গেই কথা কন ? কেন ? আমরা বুঝি কেউ নই ? শেষকালে, অম্বুযোগ না করে জীব চলবে না, দেখছি।
পাতা:রঙ্গমল্লী.djvu/৭৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।