१३ রঙ্গমল্পী অন্ধ তরুণী আছে বই কি, এই দ্বীপের উত্তর দিকে আছে। আমার আন্দাজ......সেটা আমাদের কাছ থেকে খুব বেশী দূর হবে না। মোহান্তের মুখে শুনেছি...ঐ বাতিঘরের বাতির আলো এখানকার এই গাছপালাগুলোতে পর্য্যন্ত এসে পৌছয়।•••••• আজকে ওঁকে যেমন বিষন্ন মনে হ’য়েছিল এমন আর কখখনো হয়নি। আমার মনে হয় তার চোখ দিয়ে জল পড়ছিল। সে কান্না চোখে দেখতে পাইনি, তবু, কি জানি কেন, আমার দৃষ্টিহার চোখেও জল এসে পড়ল।......যাবার সময় তার পায়ের শব্দ পাইনি•••••••••••• মনে হল তার নিঃশব্দ-গম্ভীর স্মিত হাসিটি যেন শুনতে পেলাম। মনে হয়, তিনি, শ্রাস্ত হ’য়ে যখন শাস্তির আশায় চোখ বুজছিলেন তাও আমি যেন স্পষ্ট শুনতে cপয়েছি । প্রথম অন্ধ এ কথাতে তিনি আমাদের কাউকে বলেননি । অন্ধ তরুণী তার কথা তোমরা কানেই তোলো না । অন্ধ স্থবিরা তিনি কিছু বলতে স্বরু কল্পোই, তোমরা বিরক্ত হয়ে ওঠ, গঙ্গ গজু কর্তে থাক । ३िउँौग्न ठाक्क বাবার সময় তিনি অতশত কিছুই বলেননি; খালি বলে গেলেন —‘এখন আসি ।
পাতা:রঙ্গমল্লী.djvu/৮১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।