দৃষ্ট্রিহার ማ¢ विउँौम्न आक्र আমিও না । তা’ ছাড়া আমার তো আশ্রম ছেড়ে আসতেই চাইনি। তৃতীয় অন্ধ আমরা কোনো দিন এত দূব আসিনি। মিছেমিছি এত দুর হাটানো । অন্ধ স্থবির। আজকের সকালটা ভারি চমৎকার লেগেছিল।••••••যতক্ষণ রোদ আছে ততক্ষণ পৰ্য্যন্ত, আমরা খোলামাঠে রোদ পোহাতে পেলে, খুলী হ’ব মনে করে, ঠাকুর আমাদের এখানে এনেছিলেন। এর পর সারাটা শীত আশ্রমের মধ্যে তো আবদ্ধ হ’য়ে থাকতেই হ’বে । ७धं५jय पछीक्षा আমার আশ্রমই ভাল । অন্ধ স্থবির। ঠাকুর বলেন, এই যে ছোট্ট দ্বীপটিতে আমরা বাস কচ্ছি, এর কথাও কিছু কিছু জানা ভাল । উনিও এর সকল ঠাই দেখেন নি। এখানে নাকি এক পাহাড় আছে-•••••••• তার উপর কেউ কখনো ওঠেনি ! সেই পাহাড়ের কোণে এক তরাই আছে সেখানে কেউ নাবতে চায় না । এমন অনেক গুহা আছে, যার ভিতর আজ পর্য্যন্ত কেউ প্রবেশ করেনি। রোদের আশায় চিরটা কাল ছাদের উপর বসে থাকা ভাল দেখায় না, তাই, তিনি আজ আমাদের সাগরের তীরে নিয়ে যাচ্ছিলেন। এখন দেখছি একাই সেদিকে গিয়েছেন ।
পাতা:রঙ্গমল্লী.djvu/৮৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।