পাতা:রঙ্গলাল-গ্রন্থাবলী.djvu/১৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कार्पुगेकाएको 'כריצ শাসনের সীমা সেতুবন্ধ রামেশুর। ब्रांजथानैौ झिल ब्रांज-गदथ्यfौनशंद्र । বিশ পুত্র নৃপতির বড় বলীয়াৰ । হামীর বলিয়া তারা পাইল অাখ্যান । অগ্ৰজ বলহামীর বলরাম প্রায় । গদাযুদ্ধে কালপাত করে মহাকায় । দ্বিতীয় কালহানীর দুই স্কন্ধে তুণ । সব্যসাচী প্রায় শর-সন্ধানে নিপুণ । যযাতি হামীর নামে তৃতীয় কুমার। অসি-চালনায় তার তুল্য নাহি আর । এইরূপ অস্ত্রেশস্ত্রে পটু বিশ সুত । কিন্তু কেহ নহে বিদ্যা-বিজ্ঞান-বিযুত । ব্যসনে সময় হরে নিরখি রাজন । বিজনে বসিয়া সদা ব্যাকুলিত মন । পরস্পর ঈর্ষাভাব বিবাদ প্রবল । হায় রে দৈহিক বল অনর্থ কেবল । রাজা ভাবে মম অস্তে এই পুত্ৰগণ । লাঠালাঠি করিবেক রাজ্যের কারণ । অনুদিন এই চিন্তা কি হইবে শেষ । নির্ভর ইহাতে মাত্র প্রভুর আদেশ । এক দিন স্বপুে দেব দেন প্রত্যাদেশ । ':शश यउिजांघ यांश ७नश नटब* । কালি সন্ধ্য আরতির সময় যখন । দশনার্থে মন্দিরে করিবে আগমন । বাইশ গোপান আরোহণের সময় । পশচীতে থাকিয়া যেই তোমার তনয় । অংশুকের অধোভাগ করিয়া ধারণ । ধীরে করিবেক তব পদানুসরণ । তাহারেই যৌবরাজ্যে করিবে বরণ । তব অস্তে উড়িষ্যার রাজা সেই জন ৷” পত্যাদেশ পেয়ে নৃপ হরমিত মন । পরদিন পদোষেতে সহিত স্বগণ । দেব দরশনে যান সহ সব সুত । দেহ দেখি ! ঈশুরের খেলা কি অদ্ভুত । ভাবি প্রত্যাদেশ-কথা অস্থির নরেশ । বাইশ সোপানোপরে করিলা প্ৰবেশ। সপ্ত পীঠ উপরেতে উঠিকার কালে । অংশুকের সীমা লগু চরণাস্তরালে । পশ্চাতে থাকিয় এক যুবক সুন্দর। সীমা উঠাইয়া ধরে যেরূপ নিষ্কর । মুখ ফিরাইয়া রাজা করেন দর্শন। নিজ উপজীয়া জাত পুত্র সেই জন । নামেতে পুরুষোত্তম রূপের নিদান । ভূপতির প্রতিকৃতি পরম ধীমান্ত । কিবা জন্ম ত্রুটি তার খণ্ড তপ:ফলে । কলঙ্কা শশাঙ্ক প্রায় উদিত ভূতলে। পুনরায় হেরে রায় সে বিশ-নন্দন । সোপালো নিশিচন্ত মনে করিছে গমন । তাহার উদ্যোগে মাত্র উৎকণিঠত নয় । পাষণ্ড কি মণ্ড তাঁরা তনয় ত নয় ৷ পুরুষোত্তমের প্রতি রাজা সেইক্ষণ । অতিশয় সুেহভরে করেন ঈক্ষণ । মনে মনে চিন্তা এই এ কি কুঘটন ? সপ্তাহের হেতু সাত সুজাত নন্দন । বিজীতেরে রাজ্য দিতে প্রভুর আদেশ । হায় হায় মম ভাগ্যে এই ছিল শেষ । সম্বোধি সে সুভোগেরে কহেন রাজন । রাজপুরে থাক তুমি আমার সদন । রাজার দেখিয়া ভাব শুনি সেই কথা । অমাত্যসমূহ করে ঠারাঠারি তথা । সেই দিনবিধি রাজকুমার সোসর। রাজপুরে বাড়িল তাহার সমাদর। যত পরিচয় আর পারিষদগণ । যুবরাজ বলি তারে করে সম্বোধন । কুঠিত হামীরগণ অনুতপ্ত মন । দেখা মাত্র দেহে গাত্র ঈর্ষ। হুতাশনা । সংগোপনে বসি সদা করয়ে মন্ত্রণ। কেমনে বিগত হবে পাণের যন্ত্রণ । সবে মার দুষ্টে, আজি বিহিত সন্ধানে । নির্জনে যখন পাবে সংহারিবে পাণে । একদা বলহামীর অগ্ৰজ কুমার। চরণ চারণ করে তথা সিংহদ্বার । পদোষসময় সঙ্গে নাহি আর কেহ। ঈর্ষায় অরিক্ত নেত্র, প্রকম্পিত দেহ । করেতে তোমর এক ভয়াল বিশাল । প্ৰমিছে তথায় যেন কালাস্তের কাল ।