পাতা:রঙ্গলাল-গ্রন্থাবলী.djvu/১৭৫

कांशैकांहबद्री ՖԳԵ কন্তু লুপ্ত কতু দীপ্ত হয় প্রতিক্ষণে । অভিনব অশি যথা প্রেমিকের মনে । শেখরে নিভিলে অগ্নি প্রভাত সময়। ধূমময় দেখা যায় চারু চূড়াচয় । প্রভাত-ভানুর ছটা লাগিয়াছে তায় । ধীর সর্মীরণে চলে আচলের কায় । কন্তু আসি পড়িতেছে চরণে তাহার। শ্যামার চরণে কিবা জৰীপুষ্প-হার । সাগরের গর্ভ ত্যজি সংযত স্বগণে । ভানুকরে বাষ্পরাশি উঠিয়া গগনে। নানারূপ মেঘাকারে হয় পরিণত । আকাশেতে চলিতেছে গজযুথ মত। প্তভাতে প্রত্যহ আসি হয় দৃশ্যমান । কিন্তু কতু বিন্দু বারি নাহি করে দান। কখন কখন তর্জে গর্জে ঘোরতর। চমকে চপল বালা হাসায়ে অম্বর । বোধ হয় এই ক্ষণে হইবে বরষা । স্বপুের সমান সেই বিফল ভরসা । দিন দিন ক্ষীণ-বারি যত জলাশয় । বিষম বিপদাপনু জলচরচয় । শুকায়েছে সরোবরে সরোজের বন । কোনমতে স্বলপ জলে বাঁচায় জীবন । হায় যেই ভানুকরে ফুটে শতদল ৷ সেই ভানু-করে তাঁর জীবন বিকল । সরোবরে সুনি আর নাহি হয় মুখে। পঙ্কময় পয়ঃ তপ্ত মধ্যাহ ময়ুখে । মন্ত্রণা করিল যত রাজার কুমার। চল সবে সিন্ধুজলে করিব বিহার। পুরিয়ারে সঙ্গে লয়ে স্বকাৰ্য্য সাধিব । সস্তরণ দিতে দিতে বুড়ায়ে মারিব। চলিল কুমারগণ জলধির তীরে । ক্ষীমা জল-কেলি অরিস্তিল নীল নীরে । জৱল তরঙ্গমাল ধায় উভরড়ে । বেলাকূলে আসি তুর্ণ, চূর্ণ হয়ে পড়ে। নিরমল ফেনরাশি নাচে শূন্যোপরে। নানা রঙ্গ ফলে তাহে দিনকর করে। হরিত, লোহিত, পীত, পাটল আকার । कठ जय ज्यमpदृषक खुरध्न नैश्रीशांब्र । फ्रेंज प्लेज, क्कल झञ्ज, प्रिबन श्रित्वाट्न । যেন মদে মত্ত হয়ে পড়িতেছে চ'লে । গরজ, গরজ, সিন্ধু ! গরজ গভীর । কোন কালে স্থির নহে তোমার শরীর । চিরকাল একভাব আর একতান । তুমি মাত্র অনন্ত শক্তির অভিজ্ঞান। তুমি মাত্র অনন্তকালের আবছায়া । সবৰ্বদেশে বিস্তারিত আছে তব কায় । সৰ্ব্বজাতি প্রতি তুমি সাধারণ ধন । পক্ষপাত নাহি তব সকলে স্বজন । ধরাতলে আছে যত তরক্ষিণীগণ । তব দেহে সকলের বেগ প্রশমন । কলিঙ্গ কি বঙ্গ দেশে খেলে যেই নীর । সেই নীরে ধৌত পুন: ইংলণ্ডের তীর। তোমার উদার ভাব হেরি পুনঃ পুন। হায় কেন নরজাতি না শিখে সে গুণ ? তোমার সহিত তারা দেয় হে তুলন। অর্থহীন কল্পনা সে বিফল কলন । গুণের সাগর এই রূপ-রতুকির । যশের জলধি এই রসের সাগর । ক্ষণে ক্ষণে ভঙ্গ যার। তব বিম্বীকার । হায় ! তার কেন করে এত অহঙ্কার ? এই দেখ এই ছার রাজপুত্ৰগণ । ঈর্ষানলে অনুক্ষণ সস্তাপিত মন । কিন্তু যথা প্রদীপে পতঙ্গ ভস্ম হয়। অচিরাৎ সে অনলে পাইবে অত্যয় । মুখেতে অমৃত ক্ষরে গরল হৃদয়ে। মারিতে প্রাণের বৈরি, আভীরী-তনয়ে। ভাইগণে সম্বোধিয়ে কহে এক জন । “ডুবিয়া থাকিতে কেবা পার কতক্ষণ। দুই জনে দুই জনে পরীক্ষা হইবে। যে হারিবে জয়ীজনে স্কন্ধেতে লইবে ।” এইমত খেলা হইতেছে কতক্ষণ । দেখহ দৈবের খেলা কুটনিববন্ধন । শ্যামলহানীর নামে কনিষ্ঠ নন্দন । পুরিয়ার প্রতিদ্বন্দ্ৰী হ’ল সেই জন T - দুই জনে নিমজুজিত হ’ল সিন্ধুনীরে। বাকি সব রাজপুত্র দ্বাভাইরা তীরে ।