পাতা:রঙ্গলাল-গ্রন্থাবলী.djvu/৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(եր कि छ्ब ब्रां२१शृंत्रौ मिल्ली-डूजनग्न । পূবেশিতে কেঁপে যায় কৃতাস্তের কায় । কত কাণ্ড কি বfণব ব্যর্থ অকিঞ্চন । কত দেশে কত কবি করিল বর্ণন ।। তিন ধারে সুগভীর পরিখানিচয। কলিন্দ-নন্দিনী রঙ্গে এক ধীরে বয় । লোহিত উপলে বপুৰ্বাহ বিরচিত। স্থানে স্থানে পুঞ্জ পুঞ্জ কুঞ্জ সুশোভিত। নেীরোজার দিনে ঘোর ঘটা আড়ম্বর । দেবানী আমেতে * বার দিলা আকবর। কিব। সেই সিংহাসন মণি-বিরচন । অলক্ষিত বাসব বিরিঞ্চি বিরোচন । কুবেরের ধনে তার মূল্য নাহি হয়। মহেন্দ্রস্বরূপ শাহ তাহাতে উদয় । পুসনু পুসরতর উনুত ললাট । যেন তাহে লেখা পাঠ ধরারাজ্যপাট । হোমাপুচছ গুচছ গুচছ কিরীটে কলিত। মুখে তার বিন্দু বিন্দু হীরক-ফলিত। जजिङ बृनिङ ८लाल श्रृंबन-ष्ट्रिप्च्चोटल । বারি-বিন্দু দোলে যেন তুমীরের কোলে । বসিয়াছে ওমব আর্মীর মীরগণ । রাজা মহারাজ। বড় বড় মহাজন ।। স্তকবি সুধীর বক্তা পণ্ডিত গাযক । মিয়। তানসেন আদি বিবিধ নীযক । কোথায় সঙ্গীত-বাদ্য সুরস-লহরী । জনগণ মন-পুণি-জ্ঞান লয় হরি । কোথায় তর্কের সিন্ধু তরঙ্গিত হয়। ন্যায়েতে অন্যায় বটে বিতণ্ডার জয় । খাষ্টিয়ানী হিন্দুয়ানী মুসলমানী লয়ে। মিছে বাদ বিবাদ সময় যাস বয়ে। বালকের দ্বন্দু মত নাহি অগি গোড়।। জ্ঞানী হাসে বলে ধৰ্ম্ম নাশে যত গোড়া । এক দিকে মল্লযুদ্ধ মহা মালসাট। অীর দিকে হইতেছে ভেড় য়ার নাট। অীর দিকে মাতঙ্গে মাতঙ্গে ঠেলাঠেলি । আর দিকে রণসজ্বজ চমুচয় মেলি । • • শাহজাহার নিৰ্ম্মিত দেবানী অাম স্বতন্ত্র, জাকুবরের সময়েতেও উক্ত নামধেয় প্রাসাদ ছিল । রঙ্গলাল-গ্ৰন্থাবলী याज्ञ मिटक डूबरछ डूबऔ cनाउयांन । দেখাইছে হয়শিক্ষা বিবিধ বিধান । এত যে কৌতুক কাণ্ড একের কারণ। কিন্তু তার অস্তরেতে জুলে হুতাশন। কিছুতৃে না হয় স্থির মানস অস্থির। বুঝিতে না পারে ভাব খোসরু আমীর। পাশে এক ক্ষুদ্র দ্বার অাছে সুশোভন । সেই দিকে আরোপিত শাহের নয়ন । উচাটন অনুক্ষণ ঘন ঘন চায়। ক্ষণ বোধ হয় যেন যুগাস্তের প্রায় । ভানু যায় অস্তগিরি পদোষ আগত। বহে ধীর-বায়ু বিরহীর শ্বাসমত। বিরহি-বাসনা সম শশধর-রেখা । প্রাচী-শিরে অচিরে আসিয়া দিল দেখা । হেনকালে উদ্‌ঘাটিত হইল সে দ্বার। বাহির হইল আসি খোজার সর্দার । পরিণত জম্বুপায় অসিত বরণ। দীঘল ব্যাদান বস্তু দীঘল চরণ। *iांजूक-गगांन cशृउ नग्नन-बूर्शन । হনুমত মত সমুন্নত গণ্ডস্থল। মেঘলোম সম কেশ কুটিল বিশেষ । ওষ্ঠীধরে যুগল কদলী সমাবেশ। কটমট বিকট দশন পরকাশ । হিয়া কাপে হেরি সেই হাবশীর হাস । ইঙ্গিত করিল খোজা থাকিয়৷ অন্তরে । দরবার ভাঙ্গি শাহ চলিল অন্দরে । গুপ্তগুহে কহে খোজা, “শুন জাহাপন । আসিয়াছে পুরীমাঝে সতী সুবদন । সেরাপ স্বরূপ কথা কি কহিব আমি । হেন নারী দোখ নাই হে ধরণী:স্বামী । কুীব আমি নিরখি মোহিত মম মন । সে রূপেতে মুগ্ধ হয় স্থাবর জঙ্গম । তাঁর সমতুল নাই তোমার আগারে। চল জঙ্গিাপনা ত্বর হেরিতে তাঁহারে ।” কি বেশে যাইব তথা ভাবে দিল্লীপতি । কোনরূপে সংশয় না করে মনে সতী । সাত পাঁচ চিস্তা করি ধরে যোগিবেশ । পরিহরে রাজবেশ ভুবন নরেশ ।