পাতা:রজনী - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२२ शृङनैो । लि । शिली उभन वाऊँौ हिालन । अभि उभन ८न१itन ছিলাম না। আমি নিকটস্থ অন্য ঘরে ছিলাম—অপরিচিত পুরুষে পিতার সঙ্গে কথা কহিতেছে, কণ্ঠস্বরে জানিতে পারিরী, কাণ পাতিয়া কথাবার্তা শুনিতে লাগিলাম। হীরালালের কি কর্কশ কদৰ্য্য স্বর! হীরালাল বলিতেছে “সতীনের উপর কেন মেরে দিবে।” পিতা দুঃখিততাবে বলিলেন, “কি করি! না দিলে ত বিরে হর না—এতকাল ত হলো না!” হীরালাল। কেন, তোমার মেয়ের বিবাহের ভাবনা কি ? পিতা হাসিলেন, বলিলেন, “ আমি গরিব—ফুল বেচিয়৷ থাই—“আমার মেরে কে বিবাহ করিবে? তাতে আবার কাণ৷ মেয়ে, श्रादाद्र বরসও ঢের হয়েছে।” হীরা। কেন পাত্রের অতাব কি ? আমায় বলিলে আমি বিরে করি। এখন বরঃস্থা মেয়ে ত লোকে চার। আমি যখন স্তশ্চভিশশাং পত্রিকার এডিটর ছিলাম, তখন আমি মেরে বড় করিয়া বিবাহ দিবার জন্য কত আর্টিকেল লিখেছি— পড়িয়া আকাশের মেঘ ডেকে উঠেছিল। বাল্যবিবাহ! ছি:! ছি! মেরে ত বড় করিরাই বিবাহ দিবে। এসে!! আমাকে দেশের উন্নতির একজাম্পল সেট, করিতে দাও—আমিই এ মেরে বিরে করিব । আমরা তখন হীরালালের চরিত্রের কথা সবিশেষ গুনি নাই-পশ্চাৎ শুনিয়াছি। পিতা ইতস্ততঃ করিতে লাগিলেন। এতবড় পণ্ডিত জামাই হাতছাড়া হর ভাবিয়া শেষ একটু দুঃখিত হইলেন ; শেষ বলিলেন, “এখন কথা ধার্ঘ্য হইয়া গিয়াছে—এখন আর নড়াচড় হয় না । বিশেব এবিবাহের কর্তা শচীন্দ্র বাবু। তাহারাই বিবাহ দিতেছেন। তাহারা বাহ