পাতা:রজনী - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুর্জিনীর কথা । ৩৯. শস্বেয় স্থানান্থগুণ্ডু করিয়া, সবলে সেই তালের লাঠি নিক্ষেপ করিলাম। - চীৎকার করিয়া হীরালাল নীেকার উপর পড়িয়া গেল । “ भूत्र~रहेब्राप्झ, भून श्रेबांग्रह !” इनिग्रा भशिबा cनोक ே राखविक-८गरे श्रृंiनिटे भून श्ञ नाहे। उभनई তাহার মধুর কণ্ঠ শুনিতে পাইলাম—নীেক ৰাছিয়া চলিল— সে উচ্চৈঃস্বরে আমাকে গালি দিতে দিতে চলিল-অতি কদৰ্য্য অশ্রাব্য ভাষায় পবিত্র গঙ্গা কলুষিত করিতে করিতে চলিল । আমি স্পষ্ট শুনিতে পাইলাম যে, সে শাসাইতে লাগিল, যে আবার খবরের কাগজ করিয়া, আমার নামে জুট্ৰকেল লিখিবে। 一函港令聆多洛 অষ্টম পরিচ্ছেদ । সেই জনহীন রাত্রিতে, আমি অন্ধযুবতী, এক সেই নীপে দাড়াইয়া, গঙ্গার কলকল জলকল্লোল শুনিতে লাগিলাম। হায়, মামুষেয় জীবন! কি অসার তুই! কেন আধিস্— কেন থাকিস্ কেন যাসু ? এ দুঃখময় জীবন কেন ? ভাবিলে জ্ঞান থাকে નો শচীন্দ্র বাবু, একদিন তাহার মাতাকে বুঝাইতেছিলেন, সকলই নিয়মাধীন। মামুকের এই জীবন কি কেবল সেই নিয়মের ফল ? যে নিয়মে ফুল ফুটে, মেঘ ছুটে, हैीा त्वं',--८ष निग्राम खगयूल्लू खitज, श्ांग्म, मिलनि, cश्च নিয়মে ধূল উড়ে, তৃণ পুড়ে, পাতা খসে, নেই নিয়মেই कि खरे মুখদুঃখময় মহুষ্যজীবন আবদ্ধ,সম্পূর্ণ, বিলীন হয়? যে নিয়মের 'অধীন হইয়া ঐ নুট্রীগর্ভস্থ কুন্তীয় শিকারের সন্ধান করিতেছেযে নিয়মের অধী হইয়া এই চরে ক্ষুদ্র কীটসকল অন্য ষ্ট্র