3, রজলা. ! দুঃখ তোমার আমার প্রায় সমান। তুমি রূপ দেখিয়া স্বর্ণী, আদি শঙ্কু শুনিয়াই স্বী। দেশ, এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র যথিক সক লের বৃন্ত গুলি কত স্থা, আর আমার এই করন্থ সুচিকাগ্রভাগ আরও কত স্থা! আমি এই স্বচকাগ্রে সেই ক্ষুদ্র পুষ্পবস্তসকল বিদ্ধ করিয়া মাল৷ গথি—আশৈশব মালাই গাঁথিয়াছি—কেই কখন আমার গাথা সাল পরিয়া বলে নাই যে কাণার মাল৷ গাঁথিয়াছে। আমি মালাই গাথিতাম। বালিগঞ্জের প্রাস্তভাগে আমার পিতার একখানি পুষ্পোদ্যান জমা ছিল—তাহাই তাহার উপজীবিকা ছিল । ফাল্গুন মাস হইতে যতদিন ফুল ফুটিত, তম্ভ দিল পর্যন্ত পিতা প্রত্যহ তথাহইতে পুষ্পচয়ন করিয়া আনিয়া দিতেন, আমি মালা গাঁথিয়া দিতাম। পিতা তাহ লক্টর মহানগবীর পথে পথে বিক্রয় করতেন । মাতা গুহকৰ্ম্ম করিতেন । অবকাশমতে পিতামাতা উভয়েই আমার মালা গাথার সহায়তা করিতেন । কুলের স্পর্শ বড় সুন্দব—পবিতে ৰুঝি বড় সুন্দর হইপে —ব্রাণে পরম সুন্দর বটে। কিন্তু ফুল গাথিয়া দিন চলে ল! । অল্পের বুক্ষের ফুল নাই । সুতরাং পিতা নিতান্ত দবি দু ছিলেন । মৃজপুতুব একগালি সামান্ত খাপবেলের ঘরে বাস করতেন। তাহাবই এ গ্রান্তে, ফুল বিছাইয়া, ফুল স্তপঙ্কল্প করিয়া, ফুল ছড়াইয়া, আমি ফুল গীথি তাম । পিতা বাছিব श्ट्रेञ्च1 (*jüक *ान १{{इंका-- * আমার এত সাধের প্রভাতে সষ্ট, কুটলো নাকে কলি3_হর-এখনও আমার বলা হয় নাই আমি পুরুষ কি সেয়ে ! তবে, এতক্ষণে যিনি না বুঝিয়ছেন, তাহীকে না বলাটু - ভুল । আমি এখন বলিব না ।
পাতা:রজনী - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।