পাতা:রঞ্জাবতী - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/১০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রঞ্জাবতী যুগ পূর্বে পুরুষোত্তম যাবার পথে, যে দিন বলা উন্মাদের মত ছুটে আমাদের কাণে মৰ্ম্মভেদী সেইকথা ঢেলে দিয়াছিল। गौ -भान नाझे ! (उांद्र (गानिकांद्र भूक्ष्द्र उां१ 4श्नs পৰ্য্যন্ত চখে আমার জল জল করছে। যখন পথের মাঝে বসে পড়ে, আকাশপানে চেয়ে বলেছিলি, “লক্ষ্মী চারি দিকে অন্ধকার” যদিও জোর করে সে সময় আমি তোকে টেনে তুলতে গিয়েছিলুম, তবু সর্দার সত্যি কথা বলতে কি দেহে যেন আর প্রাণ ছিল না। বুক খান হাজার খণ্ডে যেন ভেঙ্গে চুরুমারু হবার উপক্রম হয়েছিল। সর্দার-সর্দার সে কি ভীষণ দিন! উন্মাদের মতন বলা, উম্মাদের মতন তুই। চারিধারে জ্ঞানশূন্য, প্ৰাণ শূন্যের মত, যেন ভয়ে নিস্তব্ধ-আর মাঝ খানে আমি এক অবলা, উন্মাদ তুই আমাকে ফেলে চলে এলিউন্মাদ বলা একটু পরেই আমাকে ফেলে তোর সঙ্গে সঙ্গে চলে এল। আর আমি সেদিনকার রাত্রির সেই অন্ধকার ভেদ করে, মনে অন্ধকার বইতে বইতে-বুক গুর গুরু করছে পাঠক্‌ ঠক্‌ ক’রে, দাড়াবার শক্তি দিতেছে না-অম্বিকার দ্বারে এসে উপস্থিত হলুম। দলু।--আর এসে দেখালি, ঐ সুন্দর প্রসাদ, প্ৰাণ ভরা শ্ৰেহ্মানন্দ ভয়া আকাশ ভেদী অট্টালিকা, র্সেন যেই গভীর অন্ধ-শ কারে মাথা হেঁট করে মাটীর উপরে অন্ধকার অশ্রুবিন্দু নিক্ষেপ ক’রছে। মাথার উপরে পেচার চীৎকার, যেন সমগ্ৰ অন্বিকাস্ত্ৰ পুত্ৰশোকাতুরা জননীর মত করুণ কণ্ঠ। এসে দেখলুম ফটকের দোর খোলা, অন্ধকারে মুখের অন্ধকার আবৃত ক’রে বিজ্ঞা দেওয়ান প্ৰাণের যাতনায় ‘রাজা’। ‘রাজা' ক'রে ঘুরে