পাতা:রঞ্জাবতী - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/১১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রঞ্জাবতী ।


দলু।– দেখলি লক্ষ্মী মজাটা দেখলি ? তাইতো ভাবছিলুম হঠাৎ মৃত্যু কামনা মনে উঠলো কেন। गयौ। - केि-श्मtछ कि-ब्रांछा विभूशूद्ध शांत उाहट মাথায় হাত দিয়ে বসলি কেন ? দলু!—না শুধু বিষ্ণুপুর নয়, শুধু বিষ্ণুপুর হ’লে রাজা আমাকে এত অস্থিরভাবে ডেকে পাঠাতেন না। বিপদ বোধ স্তম্ব ঘুনিয়ে এসেছে। সেই মহাপাত্রের কথা মনে আছে ত ? মহাপাত্রর যে বিষ্ণুপুরের অপমান মনে থেকে দূর করে, দিয়েছে, কান মোলাটা হজম করে, বসে আছে এটা কি তুই বিশ্বাস করিস ? তবে কেন যে সে এতকাল চুপ করেছিল বলতে পারি না। লক্ষ্মী তখন যদি ছেলের ওপর কড়া হুকুম না। দিতিস্তাহ’লে বিষ্ণুপুরের গোলমাল বিষ্ণুপুরেই মিটে যেতো । লক্ষ্মী। —খুব ক’রে ছিলুম, তোর মতন উচু পায়া পেয়ে মনুষ্যত্ব তো ভুলে যাই নি তাই এখন পূর্বের অবস্থা ভুলে আমাকে উপদেশ দিতে এসেছিল। বলি। —অধৰ্ম্মের কি কাজ করেছি। সম্মুখে রাজার অপমান দেখেছি। --রাণীর হুকুম পেয়েছি।--ছেলেকে কাছে পেয়ে অপরাধীকে দণ্ড দিতে বলেছি। পাপীর শান্তি দেবার ক্ষমতা আছে আমি চুপ ক’রে থাকবে। কেনু ? তবু সে রাজসভায় সবার স্বমুখে সে দুরাত্মার মুণ্ডু না ছিড়ে গুরু পাপে লঘু দণ্ড দিয়েছি। এতে ও কি আমরা ভগবানের কাছে অপরাধী ! কোথাকার ভাবনা কোথায় আনলি। যা শিগগির শিগগির ঠাকুর দর্শন ক'রে, রাজা কি বলে শুনে আয়। ওমা আনন্দময়ী ! আমার স্বামীর সুখের পূর্ণভাণ্ডে আবার হঠাৎ এমন ঠক্‌ ক’রে ঘা দিলি কেন মা ?