পাতা:রত্নবেদিকা নাটক.pdf/১১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Soğ কুসু | রত্নবেদিক নাটক । একবারে এলয়ে পড়েচে, তা ভাবনা কি, একেবারে হাল ছেড়ে দাও কেন, নিরাশ কেন হও । রত্নবেদির এ ভাব দেখে আমি কোথা থেকে আশ। করি বল, আমার এ জন্মের মত সকল সুখই হলো, সকল আশাই মিটলো, এখন আর আমার নিজের জন্যে খেদ করি না, ভগিনী রত্নবেদিকার আশা এখন সম্পূর্ণ হলেই আমার আনন্দ, যখন সে স্ব ইচ্ছায় এই নবীন যুবকে রবণ করেচে, তখন এ অপেক্ষ অধিক মঙ্গল আর কি আছে ? ভগিনী রত্নবেদিক অনেক কষ্ট ভোগ করেচে, সকল ঘটনায় অনুমান হয় যে বিধি আপাততঃ তার প্রতি অনুকুল, তার পিত। যখন এ স্থানে এলেচেন, যুদ্ধ বিগ্রহ বন্ধ হয়ে যখন সন্ধি সংস্থাপন হয়েচে, তখন এ পুরুষ রতন যে তার লাভ হবে এ অসম্ভব নয়, ওলো! বলুচি বটে আর যে স্থির থাকতে পারি না, প্রাণ বেরুতে আসচে, সখি! তমালের ডালে কর্কশ-ভাৰী পিক রেব । কুন্তু । বরকে তাড়য়ে দাও ওর স্বর আর সন্থ হয় না, দুৰ্ম্মতি মধুব্রত আর কেন আমাকে ত্যক্ত করে ওকে যেতে বল। প্রাণ কেমন কচ্চে, আর ছেথায় থাকতে পারি না, আয় বাগামে আয় । : (স্বগত) আহা! রাজবালার বিরহৰিকার উপস্থিত এ কি করি। (প্রকাশে)অত অস্থির হইওনাবোনু রাজার মেয়ে কত সুপাত্র মিলবে। ওলো রেবতী ছি! ছি:! ও কথা বলিস নি, আমায়