চতুর্থ অঙ্ক । సి) সাগ। —( বস্তুভূতিকে দেখিয়া সাশ্র লোচনে ) এ কি ! অমাত্য বস্তুভূতি যে ! বস্ব —হায়! হায়! কি সৰ্ব্বনাশ ! --আমি কি হতভাগ্য ! ( ভূতলে পতন ) সাগ।—হা! পিতা তুমি কোথায় ?—ম তুমি কোথায় ?--এই হতভাগিনীর কথার উত্তর দেও। ( ভূতলে পড়িয়া মূৰ্ছিতা) বাস —( শশব্যস্ত ভাবে ) কথুকি ! ইনিই কি আমার ভগিনী রত্নাবলী ? কধুকী৷—ই দেবি ! বাস —( রত্নাবলীকে আলিঙ্গন করিয়া ) শান্ত হও বোন শান্ত হও। রাজা –কি ? মহাকুল-সম্ভব সিংহলেশ্বর বিক্রম-বাহুর ইনি আত্মজা ? বিদু।–( রত্নমালা দেখিয়া স্বগত) আমি প্রথমেই বুঝেছিলেম, সামান্য লোকের এরূপ অলঙ্কার কখনই হতে পারে না। o বসু —(গাত্ৰোখান করিয়া ) শাস্ত হও রাজকুমারি ? শান্ত হও । ঐ দেখ তোমার জন্য তোমার ভগিনী কত কাতর হয়েছেন । ওঁকে তুমি একবার আলিঙ্গন কর। রত্ন ।—( সংজ্ঞালাভ করিয়া ও রাজাকে আড়-চক্ষে দেখিয়া স্বগত) আমি কত অপরাধ করেছি—এখন কি করে দেবীর কাছে মুখ দেখাব ? বাস —(সাশ্র-লোচনে বাহু প্রসারণ করিয়া ) এসো বোন এসো— আমি তোমার প্রতি কত নিষ্ঠুরতা করেছি—সে সব ভুলে গিয়ে এখন আমাকে ভগিনীর স্নেহ-চক্ষে একবারটি দেখ। (কণ্ঠ আলিঙ্গন ) ( রত্নাবলীর পদস্খলন )
পাতা:রত্নাবলী নাটক.djvu/১০০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।