পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রবীন্দ্রসাহিত্যে কান্ত প্রেম a లి কবি মনোবিনোদ দেখিতেছেন,— “মন্তে হীনং স্তনজঘনয়োরেক মাশঙ্কা ধাত্রা প্রারধোহস্তা: পরিকলয়িতুং পাণিনাদায় মধ্যঃ । লাবণ্যান্দ্রে; কথমিতরথা তত্ৰতস্তাঙ্গুলীন মামগ্নানাং ত্ৰিবলিবলয়চ্ছদ্মনা ভাস্তি মুদ্রা: ॥” কবি রাজশেখর বলেন— “লীলাতাওবিতক্রবিভ্রমবলদত্ত ং কুরঙ্গীদৃশ্য সাকুতং সকৌতুকঞ্চ স্থচিরং হস্তাঃ কিলাম্মান প্রতি, সোদৰ্য্যা: সুহৃদ: স্মরস্ত স্বাধয়। দিগ্ধ কটাক্ষচ্ছ টা: ॥” শ্ৰীহৰ্ষদেব লিখিতেছেন— “কৃঙ্গুেণোরুযুগং ব্যতীত্য মুচিরং ভ্রান্তু নিতম্বস্থলে মধ্যেহস্তাসিবলীতরঙ্গবিষমে নিম্পন্দতামাগতা । ভদৃষ্টিস্তুষিতেব সম্প্রতি শনৈরারুহ তুঙ্গেীস্তনেী সাকাঙ্ক্ষং মুহুরীক্ষতে জললবপ্রস্তন্দিনী লোচনে ॥” কবি ধৰ্ম্মকীৰ্ত্তি লিখিতেছেন— “সা বালা বয়মপ্ৰগল্‌ভমনসঃ সা স্ত্রী বয়ং কাতরা: সাক্রাস্ত জঘন স্থলেন গুরুণ গন্থং ন সত্তা বয়ম্। সা পীনোন্নতিমংপয়েধিরযুগং ধত্তে সখেদা বয়ং দোষৈরন্তজনাশ্রিতৈরপটবো জাতী:স্ম ইত্যদ্ভুতম্ ॥” প্রায় অধিকাংশ সংস্কৃত কবির প্রেমবর্ণনার মধ্যে আমরা দেখিতে পাই যে দেহজভোগ ও ইন্দ্রিয়জতৃপ্তিই প্রধান হইয়া দাড়াইয়াছে। প্রধানতঃ কেবলমাত্র ভবভূতির মধ্যে আসিয়া আমরা দেখিতে পাই যে ইন্দ্রিয়জতৃপ্তি যেন ইন্দ্রিয়কে ছাড়াইয়া এক অতীন্দ্রিয় আনন্দলোকের মধ্যে মনকে সমাধিসমাপন্ন করিয়া তুলিয়াছে। সে অবস্থা যেন স্থখদুঃখের অতীত-প্রমোহনিদ্রার অতীত। চৈতন্ত