পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/১৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\రిp রবি-দীপিত

  • আমার নয়ন হ’তে লইয়া আলোক আমার অন্তর হ’তে লইয়া বাসনা আমার গোপন প্রেম করিছে রচনা এই মুখখানি ● ● 参● 身 每参参歌 萝

তখন তিনি আরও অতুভব করিবেন— “জীবনের প্রতিদিন তোমার আলোক পাবে বিচ্ছেদ-বিহীন, জীবনের প্রতিরাত্রি হবে মুমধুর মাধুৰ্য্যে তোমার।” তাহার পরে কবি আবার অনুভব করিতেছেন যে যাহার সহিত পরজন্মপথে নারীরূপে দেখা হইবে, তিনিই যেন পূৰ্ব্বজন্মে নারী-রূপে ছিলেন। আজ তাহার সেই বিরহে যে মিলন ঘটিয়াছে, দেহের বাধা দূর হইয়াছে তাহাতে— “আজ বিশ্বময় ব্যাপ্ত হয়ে গেছ প্রিয়ে তোমারে দেখিতে পাই সৰ্ব্বত্র চাহিয়ে ! ধূপ গন্ধ হ’য়ে গেছে, গন্ধবাষ্প তার পূর্ণ করে ফেলিয়াছে আজি চারিধার ! গৃহের বনিতা ছিলে—টুটিয়া আলয় বিশ্বের কবিতারূপে হয়েছ উদয়,— তবু কোন মায়াডোবে চির সোহাগিনী হৃদয়ে দিয়েছ ধং, বিচিত্র রাগিণী । জাগায়ে তুলেছ প্রাণে চির স্মৃতিময় ! তাইত এখনো মনে আশা জেগে রয় আবার তোমারে পাব পরশ বন্ধনে ! এমনি সমস্ত বিশ্ব প্রলয়ে-স্বজনে জলিছে নিবিছে, যেন খদ্যোতের জ্যোতি । কখনো বা ভাবময়, কখনো মূৰ্বতি ।”