পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ురిg রবি-দীপিত সবিতা যেমন সযতনে ; কমলার চবণ-কিবণে যথা পবিয়াছে হাব স্বনিৰ্ম্মল গগনেব অনন্ত ললাট । হে মহিমময়ী মোবে কবেছ সম্রাট । এই কবিতাটি হইতে দেখা যায়, ববীন্দ্রনাথ অনুভব কবিয়াছিলেন যে, একটি নারীপ্রতি হইতে যে অস্তব-জাগবণ উপস্থিত হয় তাহাব ফলে আমাদেব চিত্তেব যে অন্তবোন্মেষ হয় তাহাতে সমস্ত বিশ্ব-জগতেব বন্ধন যেন দুব হইয়া যায। বিশ্বচরাচর আমাদেব সুহৃদ হইয উঠে এবং সমস্ত কালেব নবনাবীব সহিত আমাদেব একটি পবম সৌথ্যেব অনুভব ঘটে। এই ভাবটিই চিত্রাব’ অন্য আব একটি কবিতায় উল্লেখ কবিতে গিয তিনি বলিয়াছেন যে, গ্রন্থ হইতে আমবা যাহা শিখি তাহ বৃথা বাগ বিতণ্ডা মাত্র । প্রেমেব মধ্য দিয়া আমাদেব হৃদয়ে যাহা আসে তাহা মৌন হইলেও গভীব ও ব্যাপক। “কি জানি কেমন ক’বে, লুকায়ে দাডালে একটি ক্ষণিক ক্ষুদ্র দীপেব আডালে হে বিশ্বব্যাপিনী লক্ষ্মী । মুগ্ধ কর্ণপুটে গ্রন্থ হ’তে গুটিকত বৃথা বাক্য উঠে আচ্ছন্ন কবিয়াছিল কেমনে না জানি লোক-লোকাস্তব পূর্ণ তব মৌন বাণী।” নাৰী-প্রীতিব মধ্যে যে বিশ্বেব সমস্ত বাসনা নানা ভাবে আপনাকে নিঃশেষ করিয়া দিয়াছে, “উৰ্ব্বশী” কবিতাটিতে তাহাব পবিচয় পাওয়া যায়। “স্বর্গের উদয়াচলে মূৰ্ত্তিমতী তুমি হে উষসী, হে ভুবনমোহিনী উৰ্ব্বশি। জগতেব অশ্রুধাবে ধৌত তব তনুব ভনিম, ত্রিলোকের হৃদিরক্তে অণকা তব চবণশোণিমা,