পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/১৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাস্তা প্রেম—মহুয়া ›¢ዓ প্রকৃতির আদিম প্রেমানুসন্ধান কবিকে যেন প্রেমের নূতন জাগরণে নূতন চেতনায় উদ্বোধিত করিয়াছে । তিনি অতুভব করিতেছেন যে সমস্ত প্রকৃতি যেন আপনাকে একটি সীমাহীন প্রেমেব প্রেবণায আন্দোলিত কবিয়া লইয়া চলিয়াছে তাব মহা-অভিযানেব পথে। মানুষরূপে আমাকে ফুটাইবে, মানুষের নিঃসীমতাব মধ্যে আপন সীমাকে মগ্ন কবিয়া দিবে—এইটিই তার অভিলাষ । মানুষেব স্পশে প্রকৃতি তাব স্বৰ্য্য-চন্দ্র তাবাকে বিস্তৃত হইয়া একটি নূতন চেতনায় যেন সঞ্চেতিত হইযা নানারূপেব লীলাব মধ্য দিয়া নানা বিকাশের ধারার মধ্য দিয়া মানুষেব অস্তব-লোকের দিকে আত্মপ্রকাশ কবিতে চেষ্টা কবিতেছে, ইহাই প্রকৃতিপ্রেমের দ্বৈততা— তোমাব মঞ্জবী কন্তু ফোটে, কহু পড়ে ঝবি ; তোমাব পল্লবদল কতু স্তব্ধ, কতৃ বা চঞ্চল। একেলাব খেলা তব অীমাব একেলা বক্ষে নিত্য-নব ! কিশলয় গুলি— কম্পমান করুণ অঙ্গুলি— চার্য সন্ধ্যা-বক্তবাগ, আলোব সোহাগ ; চায় নক্ষত্রেব কথা,— চাষ বুঝি মোব নিঃসীমতা । কবিচিত্তের মধ্যে নিরস্তব প্রকৃতিকে সম্ভোগ করিবার প্রতি-স্পর্শে যে ভাবধারা জাগিয়া উঠে তাহার আভাষণ যেন নিরস্তব মানুষেব চিত্তকে প্রকৃতির দিকে অগ্রসর করিয়া লইয়া যায়। মামুষের সহিত প্রকৃতির নিরস্তর আদান-প্রদান চলিতেছে। প্রকৃতির বার্তা মানুষের চিত্তপটে নিরস্তর লেখা হইতেছে, কিন্তু মানুষের চিত্ত