পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/১৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ృly' রবি-দীপিতা যিনি হেঁয়ালি, তার অস্তরে যে বিরোধ রহিয়াছে তাহাতে তাহার গতিচ্ছন্দে সৰ্ব্বদা যেন একটী অভাবনীয়কে টানিয়া আনে । “ষারে সে বেসেছে ভাল তারে সে কাদায় । 拳 粥 鬱 কেন তার চিত্তাকাশে সারা বেলা পাগল হাওয়ার এই এলোমেলো খেলা ! আপনি সে পারে না বুঝিতে যেদিকে চলিতে চায় কেন তা’র চলে বিপরীতে !” যিনি খেয়ালী, তার “উদাস হয়েছে মন সে-যে কোন কবি কল্পনাতে । স্থদুরের বেদনায় অতীতের অশ্রু বাষ্প হৃদয়ে ঘনায়। বীরের কাহিনী না-দেখা জনের লাগি’ তা’রে যেন করে বিরহিণী ॥” যিনি কাকলী, “কলচ্ছদে পূর্ণ তার প্রাণ,—নিত্য বহমান” অরণ্যের পাতায় পাতায়, আশ্বিনের ধানের ক্ষেতে, তারায় তারায়, মহুয়ার বনে, মধুর গুঞ্জনে, যে কথাটি গুঞ্জিত হইয়া উঠিতেছে, তাহাই যেন তাহার মধ্য দিয়া সঙ্গীতের তরঙ্গ তুলিয়া প্রাত্যহিক জড়তাকে মুখর করিয়া তুলিতেছে। যিনি পিয়ালী, “চাহনি তাহার, সব কোলাহল হ’লে সারা । সন্ধ্যার তিমিরে ভাসা তারা । 泰 粥 韃 নাও যদি কয় কথা মনে যেন ভরি দেয় মুস্নিগ্ধ মমতা ।”