পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/২৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নটরাজ—ঋতু-রঙ্গশালা ૨Sજે চাদ তিধিব পর তিথি পেরিয়ে তার উৎসবের তরণী পূর্ণিমার ঘাটে পৌছে দিচ্ছে । "তিথির পবে তিথির ঘাটে আসিছে তরী দোলেব নাটে নীরবে হাসে স্বপনে ধবণী।” চারিদিকে চলেছে পাওয়া আর না পাওয়াব দোল । এক প্রাস্তে মিলন আর এক প্রান্তে বিবহ, এই দুই প্রাস্ত স্পর্শ কোরে কোবে দুলছে বিশ্বের হৃদয়। পূর্ণ আর অপূর্ণের মধ্যে চলেছে দোল । ছাযায় ছায়ায ঠেকে রূপ জাগায়ে জীবন থেকে মরণে, বাহির থেকে অস্তবে । এই ছন্দটী বাচিযে যে চলতে চায় তারই থাকে যাওয়া-আসাব দবজা খোলা । “আমি সকল নিয়ে বসে আছি সৰ্ব্বনাশেব আশায় আমি তাব লাগি পথ চেয়ে আছি পথে যে জন ভাসায় । যে জন দেয় না দেখা, যাব যে দেখে ভালবাসে অাডাল থেকে অামাব মন চলেছে সেই গভীবে গোপন ভালবাসায় ।” আজ আর সঙ্কোচের দিন নেই। যে বের হোতে ভয় পাচ্ছে তাকে দিতে হবে আজ সাহস । “হে মাধবী, দ্বিধা কেন, আসিবে কি ফিবিবে কি, আঙ্গিনাতে বাহিরিতে মন কেন গেল ঠেকি ।” চির নবীন আজ এসেছে শিশু হোয়ে ৷ পাতায় পাতায় জমেছে তার ছেলেখেলা । দোসর হয়েছে স্বৰ্য্যের আলো । সারা বেলা কলপ্রলাপে কোরছে ঝিকিমিকি । পথ এনে পথিককে পৌছে দেয়। কিন্তু যে পথ কাছে নিয়ে আসে সেই