পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So রবি-দীপিত ওই দেখ তিলে তিলে যেতেছে মরিয়া, বাসনা-নিশ্বাস তব গরল বরষে । ষে প্রদীপ আলো দেবে তাহে ফেল শ্বাস যারে ভালবাস’ তারে করিছ বিনাশ । আবার এ নহে খেলার ধন, যৌবনের আশ, বোল না ইহার কানে আবেশের বাণী নহে নহে এ তোমার বাসনার দাস, তোমাব ক্ষুধার মাঝে আনিও না টানি । এ তোমার ঈশ্বরের মঙ্গল আশ্বাস, স্বর্গের আলোক তব এই মুখখানি। শুধু তাই নয়, এক জায়গায় এমনও দেখতে পাওয়া যায় যে এক নিমিষের অনুভবের মধ্যে সমস্ত আনস্তের ছাযা এসে কবির মুখে পড়ে তাকে উদ্ভাসিত করে তুলেছে। ওই দেহ পানে চেয়ে পড়ে মোব মনে যেন কত শত পূৰ্ব্ব জনমের স্মৃতি। সহস্র হারান’ মুখ অাছে ও নয়নে, জন্ম জন্মান্তের যেন বসন্তের গীতি ! যেন গো আমারি তুমি আত্মবিস্মরণ ; অনন্ত কালের মোর মুখ দুঃখ শোক ; কত নব জগতের কুসুম কানন, ; কত নব আকাশের চাদের আলোক ।