পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/২৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শেষ-সপ্তক ২৩৩ দিয়েছে অস্তিত্বের দ্বীপপুঞ্জ। যতক্ষণ আমরা সঙ্কীর্ণভাব মধ্যে দেখি ততক্ষণ তার মূল্য বুঝতে পাবি না, সঙ্কীর্ণতাকে উত্তীর্ণ হোয়ে দূৰ দুবাস্তরের দৃষ্টতে যখন তাকে আমবা দেথি তখন তার অর্থ হোসে আসে এই অনাদি প্রাণেব মন্ত্র ভালোবাসার মন্ত্র। যুগযুগান্ত থেকে যেই প্রাণধার নানাশাখায় ছুটে চলেছে সেট। এই প্রেমেরই ধাবা । কিন্তু শেষ সপ্তকে আমবা কেবল এই সুবটীই দেখতে পাই না । দেখতে পাই যে অনেক ছোট ছোট, খণ্ড খণ্ড ছবি একে কবি সেই মুহূৰ্ত্তের আনন্দোচ্ছাসের মধ্যে কিম্বতাব দুব স্মৃতিব মধ্যে তাব যথার্থ মূল্য যাচাই কোবতে চেষ্টা কোরেছেন। বস্তুব সত্যতা তব বাহিবেব অস্তিত্বে নয় তাব যথার্থ সত্যভা হোচ্ছে আমাদের হৃদয়েব বেদনার মধ্যে, আমাদেব আন্তবেব সাক্ষ্যেব মধ্যে। শুকতাবা সম্বন্ধে বলতে গিয়ে তিনি বলেছেন— “কিন্তু এও সত্য তাব চেয়েও সত্য যেখানে তুমি আমাদেবই আপন শুকতাবা, সন্ধ্যাতাবা, যেখানে তুমি ছোট, তুমি সুন্দর, যেখানে আমাদেব হেমন্তেব শিশির বিন্দুব সঙ্গে তোমার তুলনা, যেখানে শবতেব শিউলি ফুলের উপমা তুমি।” আব একটি কবিতায় তিনি বলছেন যে অনস্তকালেব একটমাত্র দিন কেমন কোরে বাধা পডে গিযেছে একটা ছন্দে, গানে ও ছবিতে। যুগেব ভাসান খেলার স্রোতে তাকে ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পাবেনি, সে যেন ঠেকে গেছে একটা বাকের মুখে, এমনি কোবে আমব দেখতে পাই যে কবি অনেক ছোট ছোট ছবি একে গিয়েছেন, সেগুলিকে অতিক্রম কোবে তাব কোন মূল্য দেওযা যায় না। সেগুলির যেখানে আবন্ত সেখানেই শেষ, তাই সমালোচনার তুলিতে তার সমন্বয়ের বেখা অঁাকা যায় না। একটী কবিতায় বলছেন যে কোন তরুণীর সঙ্গে প্রথম বয়সে