পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/২৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৫ e রবি-দীপিতা

  • হায় গো রূপকার, ভবিয়া দিয়ে জীবন-উপহাব ; চুকিয়া দিয়ে তোমাব দেয়,

বিক্ত হাতে চলিয়া যেয়ে, কোবো না দাবী ফলেব অধিকাব । জানিয়ো মনে চিবজীবন সহায়হীন কাজে একটি সাথী আছেন হিয়া মাঝে, তাপস তিনি, তিনিও সদা একা, র্তাহাব কাজ ধ্যানেব রূপ বাহিবে মেলে’ দেখা ॥” “প্রাণেব ডাক” কবিতাটিতে কবি কালপ্রবাহী প্রাণেব সৰ্ব্বব্যাপী ছন্দেব কথা বলতে গিয়ে বলেছেন যে এই প্রাণপ্রবাহেব মধ্যে আমাদেব অস্তিত্বের আনন্দ ও ব্যথা নিরস্তব ফেনায় ফেনায় ফেনিয়ে উঠছে। ঘাসে ঘাসে পাতায় পাতায় যেন কি মদিরা মাতাল কোরে তুলেছে ধবণীকে। এই প্রবাহের মধ্যে আমাদেব ছেড়ে দিলেই আমাদের যথার্থ সার্থকতা আমবা লাভ কোবতে পাবি— “নিভৃতে পৃথক কোবো নাকে৷ তুমি আপনাবে, ভাবনার বেড়া বেঁধে বাথো কেন চাবি ধাবে ? প্রাণেব উল্লাস অহেতুক রক্তে তব হোক না উৎসুক, খুলে রাখো অনিমেষ চোখ ; ফেলো জাল চাবিদিক ঘিবে? যাহা পাও ঠেলে লও তীবে, ঝিনুক শামুক যা-ই হোক।”