পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/২৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আকাশ-প্রদীপ ২৬৩ কাল-স্রোতে বস্তমূৰ্ত্তি ভেঙে ভেঙে পডে, আপন দ্বিতীয় রূপ প্রাণ তাই ছায়া দিয়ে গড়ে । “বহিল” বলিয়া, যাব অদৃশ্বে পানে ; মৃত্যু যদি কবে তাব প্রতিবাদ, নাহি আসে কানে ৷” যাত্রাপথ কবিতাটিতে কবি বলছেন ষে ছেলেবেলা থেকে আমবা নানা জিনিষ জানতে মুরু কবি কোনটাই সম্পূর্ণ কবে বোঝা হযন। তবু সবই যে অবোঝা থাকে তাও নয়। এই বোঝা-না বোঝা নিযেই চলেছে জীবন ; কোথাও বা ঠেকে যাই কোথাও বা পথ পাই। এই জানা-না-জানাব মধ্য দিয়ে একটা অদৃষ্ঠেব উদেশে আমবা নিবন্তব চলেছি আমাদেব আবিষ্কাব কোরতে কোবতে। তাই প্রত্যেক জানাব মধ্যে বয়েছে একটা নিরুদ্দেশেব কুহক যেন রূপকথাব বাজ-পুত্রেব নিরদেশ পথে ঘোড়া ছোটান— “মনে পড়ে, ছেলেবেলাষ যে বই পেতুম হাতে ঝুকে প’ডে যে তুম পড়ে তাহাব পাতে পাতে। কিছু বুঝি, নাই বা কিছু বুঝি, কিছু না হোক পূজি, হিসাব কিছু না থাক নিয়ে লাভ অথবা ক্ষতি, অল্প তাহাব অর্থ ছিল, বাকি তাহাব গতি । মনেব উপব ঝবণা যেন চলেছে পথ খুজি, কতক জলেব ধাবা, আবাব কতক পাখব মুডি । সব জড়িয়ে ক্রমে ক্রমে আপন চলার বেগে পূর্ণ হোয়ে নদী ওঠে জেগে ।” স্কুল-পালানো কবিতাটিতে কবি র্তাব নিজেব গত জীবনেব একটা ছবি দিতে চেষ্টা কবেছেন । স্কুল-পালানো ছেলেব মন কেমন কোবে নিজেব বাউীব চারিদিকের প্রাকৃতিক আবেষ্টনেব মধ্যে তাদেবই সঙ্গে ভালবাসায় নিমগ্ন