পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/২৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আকাশ-প্রদীপ ২৩৯ তেমনি যে এই সত্তাব উচ্ছ্বাস চতুর্দিকে ছডিয়ে ফেলে নিবিড উল্লাস– যুগেব পবে যুগে তবু ক্ষয় না গতি-হাবা, হয়না ক্লাস্ত অনাদি সেই ধাবা । সেই পুরাতন অনিৰ্ব্বচনীয় সকালবেলায় বোজ দেখা দেয় কি ও অামাব চোখেব কাছে ভিড কবা ঐ শালিথগুলিব নাচে ।” নামকবণ কবিতাটিতে তিনি বলছেন— “পুরুষ যে রূপকণব, আপনাব স্বষ্টি দিয়ে নিজেবে উদভ্ৰান্ত কবিবাব অপূৰ্ব্ব উপকরণ বিশ্বেব রহস্য লোকে কবে অন্বেষণ সেই বহুস্তই নাবী। নাম দিয়ে ভাব দিয়ে মনগড মূৰ্ত্তি বচে তাবি যাহা পায় তাব সাথে যাহা নাহি পায় তাহাবে মিলায় । উপমা তুলনা যত ভীড কোবে আসে ছন্দেব কেন্দ্রেব চাবিপাশে, কুমারেব ঘুব-খাওয়া চাকাব সংবেগে যেমন বিচিত্ররূপ উঠে জেগে জেগে ।” পুরুষেব চিত্তের ডাকে এই যে রহস্য-মূৰ্ত্তি ফুটে ওঠে তাব সত্য মিথ্যা কে জানে, আমাদের রক্তস্রোতের আন্দোলনে নামেব মন্ত্র অর্থহীন বেগে ধ্বনিত হোয়ে ওঠে,—