পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/২৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবজাতক ՀԳՖ আঞ্জিকে তোমার অলিথিত নাম আমরা বেড়াই খুঞ্জি আগামী প্রাতের শুকতারা সম নেপথ্যে আছে বুঝি। মানবের শিশু বারে বারে আনে চির আশ্বাসবাণী নূতন প্রভাতে মুক্তির আলো বুঝিবা দিতেছে আনি ৷” শেষ দৃষ্টি কবিতাটিতে কবি বলছেন যে এক সময়ে জীবনে যে স্বধ ধারা জগৎকে প্রিয় কোরে তুলেছিল আজ বাদ্ধক্যে তা হয়ে এসেছে কুষ্ঠিত কিন্তু তার স্পষ্ট রূপটি চোখের সামনে থেকে সরে গেলেও তার অস্পষ্ট স্বরূপটি যেন নূতন দৃষ্টি খুলে দেয় এবং তাতে জগতের অনিৰ্ব্বচনীয় রূপটির একটি নূতন আভাস পাওয়া যায়— “একদা জীবনে সুখের শিহর নিখিল করেছে প্রিয় । মরণ পরশে আজি কুষ্ঠিত, অন্তরালে সে অবগুষ্ঠিত অদেখা আলোকে তাকে দেখা যায় কী অনিৰ্ব্বচনীয় ॥ যা গিয়েছে তার অধরারূপের অলথ পরশথানি যা রয়েছে তারি তারে বাধে স্বর ; দিকৃণীমানার পারের স্থদুর কালের অতীত ভাষার অতীত শুনায় দৈববাণী ॥*