পাতা:রবি-দীপিতা.pdf/৩০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সেঁজুতি २*$ হবে । মানুষ যখন নিরাসক্ত হোয়ে নিলোভ হয়ে পৃথিবীর সম্মুখে দাড়ায় তখনি সে এই প্রকৃতির যথার্থ অর্থ, লোভ ও লোলুপতা, হিংসা ও দ্বেষ মানুষের মধ্যে এনে দেয় কেবল ধ্বংসের ইতিহাস– “थान्नैौन अडौड, छूमि নামাও তোমার অর্ঘ্য ; অরূপ প্রাণের জন্মভূমি উদয়শিখরে তার দেখো আদিজ্যোতি। করে। মোরে আশীৰ্ব্বাদ, মিলাইয়া যাক তৃষ্ণাতপ্ত দিগন্তরে মায়াবিনী মরীচিকা। ভরেছিনু আসক্তির ডালি কাঙ্গালের মতো, অশুচি সঞ্চয়-পাত্র করে খালি, ভিক্ষামুষ্টি ধূলায় ফিরায়ে লও, যাত্রাতরী বেয়ে পিছু ফিরে আর্তচক্ষে যেন নাহি দেখি চেয়ে চেয়ে জীবন-ভোজের শেষ উচ্ছিষ্টের পানে।” যাবার মুখে কবিতাটিতে কবি বলেছেন যে অসীম আকাশে অসীম কালের বুকে যে প্রাণের কঁপিন অনাদিকাল নৃত্য কোরছে তারি অা ভাস পাওয়া যায় প্রকৃতির বিচিত্র সৌন্দর্ঘ্যের মধ্যে, তার অর্থ মৃত্যুর সীমা ছাড়িয়ে যায়। সে সত্যেরই ছবি । সেই সত্যই চিরন্তন আমি হোয়ে আমার মধ্যে প্রকাশ পায়, সেই আমিই যথার্থ কবি। এই জীবনে আর যা কিছু আসে তাই মৃত্যুতে যায় ঠেকে, মৃত্যুতেই তার লয়, সেগুলির লয় হোলেও যে নিষ্কারণ মানুষটি গানে ও শিল্পের মধ্য দিয়ে অসীমের ইসার আমাদের মনের কাছে পৌছে দেয় সেই মাতুষট বিশ্বপ্র (ণেরই একটি সত্য স্বরূপ— “যাক্ এ জীবন, যাক্ নিয়ে যাহা টুটে যায়, যাহা ছুটে যায়, যাহা ধূলি হয়ে লোটে ধূলি’ পরে, চোরা